” আমার বাবাকে তারা নৃশংসভাবে হত্যা করে বৈদ্যুতিক শকে মৃত্যুর নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল। আজ দীর্ঘ ৪ মাস অতিবাহিত হলে-ও আমার বাবার হত্যার বিচার পাইনি আমরা।” কান্না জড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন আব্দুল গফুরের ছেলে মোঃ আতিক উল্লাহ।
২০২৪ সালের ২ নভেম্বর রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের তুলাতলীর হামিদ হোসেনের বসতবাড়ির পেছনের আঙ্গিনায় আব্দুল গফুরের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ওই বছরের ৫ নভেম্বর নিহতের ছেলে আতিক উল্লাহ বাদী হয়ে রামু থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আসামী করা হয় একই এলাকার হামিদ হোসেন,হাবিবুর রহমান, রশিদ আহমদ, খতিজা বেগম ও গোলতাজ বেগমকে।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, দীর্ঘ ৪ মাস অতিবাহিত হলে-ও মামলার তদন্ত ধীরগতির কারণে আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে গেছে৷ এতে বিচার পাওয়া নিয়ে তাঁরা সংশয়ে রয়েছে।
যদিও রামু থানার অফিসার ইনচার্জ ইমন কান্তি চৌধুরী’র দাবি, মামলার আসামীরা পলাতক আছে। তাদের অবস্থান সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে বেশ কয়েকবার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। দ্রুত জড়িত আসামীদের গ্রেফতার করা হবে।