ঢাকা ০৭:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস আজ রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে: জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শনিবার ৬ ঘন্টা বিদ্যুৎহীন থাকবে কক্সবাজার শহর রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে: জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মহেশখালী উপজেলা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত কক্সবাজারে সম্পন্ন হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ অস্ত্রসহ গ্রেফতার মুবিনুল যুবদলের কেউ নয় দাবী মহেশখালীতে যৌথ অভিযানে অস্ত্রসহ আটক এক ২৪ ঘন্টায় ৬০ জন ‘শয়তান শিকার’ কক্সবাজার পুলিশের! কক্সবাজারে জাতীয় ফলমেলা ২০২৫ এর উদ্বোধন আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিক’ সংসদ নির্বাচন থেকে উঠে যাচ্ছে পোস্টার : ইসি অপারেশন ডেভিল হান্ট: মহেশখালীতে আঃলীগের ৬ নেতাকর্মী আটক গুমের জন্য কারা দায়ী, শনাক্ত করেছে কমিশন আদালত অবমাননা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত শুনানি আজ

আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস আজ

আজ আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস। প্রতি বছরই ২০ জুন জাতিসংঘ কর্তৃক আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে থাকে। এবার এমন একটা সময় দিবসটি পালন করা হচ্ছে, যখন রোহিঙ্গা শরণার্থী আরও বাড়ছে। ঠিক বিদেশে বাংলাদেশি শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ক্রমেই বাড়ছে।

শুক্রবার (২০ জুন) আয়োজিত এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শরণার্থীদের সঙ্গে সংহতি’। ইউএনএইচসিআরসহ বিভিন্ন সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করছে।

জানা গেছে, বিশ্বজুড়ে শরণার্থীদের উদযাপন, সম্মান এবং অমানবিক অবস্থানের প্রতি আন্তর্জাতিক নেতৃবৃন্দের সচেতনতা সৃষ্টির জন্য পালন করা হয়। ১৯৫১ সালের শরণার্থীদের অবস্থান সম্পর্কিত কনভেনশনের ৫০তম বার্ষিকীর স্বীকৃতিস্বরূপ, ২০০১ সালের ২০ জুন প্রথম এই দিবসটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এবারে শরণার্থীদের সঙ্গে সংহতি বিশ্ব শরণার্থী দিবস ২০২৫ বিশ্বব্যাপী অনিশ্চয়তার সময়ে পদক্ষেপ এবং সহানুভূতির এক শক্তিশালী আহ্বান। রেকর্ড সংখ্যক মানুষ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত এবং মানবিক সহায়তা হুমকির মুখে থাকায়, এই বছরের প্রতিপাদ্য – “শরণার্থীদের সাথে সংহতি” – আমাদের কথার বাইরে গিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হওয়া ব্যক্তিদের সমর্থন করার জন্য অর্থপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়। শরণার্থীরা দাতব্য নয়, বরং সুযোগ খোঁজে: তাদের জীবন পুনর্নির্মাণের, তাদের সম্প্রদায়ের জন্য অবদান রাখার এবং মর্যাদার সাথে বেঁচে থাকার সুযোগ।

বাংলাদেশি শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ক্রমে বাড়ছে।।

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ক্রমে বাড়ছে। এর মধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোতে বাংলাদেশিদের ঠাঁই নেওয়ার প্রবণতা বেশি।

পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর জাতিসংঘের কাছে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন ২৮ হাজার ৪৭৩ বাংলাদেশি। একই বছর ১ লাখ ৮ হাজার ১৩১ বাংলাদেশি বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের ডেটাসেট থেকে এমন তথ্য মিলেছে।

এসব বাংলাদেশি ইউরোপের যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ফিনল্যান্ড, জর্জিয়া, সাইপ্রাস, বসনিয়া, অস্ট্রিয়ার মতো দেশে নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া উত্তর আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা; দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া, কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, পাপুয়া নিউগিনির মতো দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এশিয়ার জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, হংকংয়ের পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডেও বাংলাদেশিরা ঠাঁই খুঁজছেন। এমনকি ‘দুর্ভিক্ষের দেশ’ সোমালিয়াতেও গত বছর নিজেদের শরণার্থী পরিচয় দিয়ে ছয় বাংলাদেশি সেখানে থিতু হয়েছেন।

ইউএনএইচসিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ২৪ হাজার ১২৬ বাংলাদেশি শরণার্থী হিসেবে জাতিসংঘের কাছে নিবন্ধিত হয়েছেন। ২০২২ সালে ২৩ হাজার ৯৩৫ জন, ২০২১ সালে ২২ হাজার ৬৭২ এবং ২০২০ সালে ১৮ হাজার ৯৪৮ বাংলাদেশি নিজেদের শরণার্থী দাবি করে জাতিসংঘের কাছে আবেদন করেন। পাশাপাশি ২০১৯ সালে শরণার্থী হিসেবে জাতিসংঘের কাছে বাংলাদেশিদের আবেদনের সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৭৬৬, ২০১৮ সালে ২১ হাজার ২২ এবং ২০১৭ সালে ১৬ হাজার ৭৮০।

২০২৩ সালে ৭৫ হাজার ৮৬৭ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেন। ২০২২ সালে ৬১ হাজার ২৯৮, ২০২১ সালে ৬৫ হাজার ৪৯৫ এবং ২০২০ সালে ৬৪ হাজার ৬৩৬ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। এ ছাড়া ২০১৯ সালে ৬২ হাজার ৮৬০ জন এবং ২০১৮ সালে ৬২ হাজার ৮৬০ জন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা বলছে, ২০২৪ সালের শেষ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১২২ দশমিক ১ মিলিয়ন, যা রেকর্ড পরিমাণ। এর মধ্যে ৪২ দশমিক ৭ মিলিয়ন মানুষ আন্তর্জাতিক শরণার্থী হিসেবে স্বীকৃত, বাকিরা অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ও আশ্রয়প্রার্থী। সুদান, মিয়ানমার, ইউক্রেনসহ বিভিন্ন সংঘাতপ্রবণ অঞ্চলের সংকট পরিস্থিতি এ সংখ্যা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রেখেছে।

দিবস উপলক্ষে ইউএনএইচসিআর-এর হাই কমিশনার ফিলিপো গ্রান্ডি এক বার্তায় বলেছেন, শরণার্থীদের সম্মান জানানোর অর্থ শুধু তাদের সম্পর্কে কথা বলা নয়, বরং তাদের কথা শোনা, অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জন্য টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা।

এছাড়া বাংলাদেশে বর্তমানে নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি। কক্সবাজারের কুতুপালং এবং নয়াপাড়া ক্যাম্পে তাদের অধিকাংশের বসবাস। এছাড়া ভাসানচরে প্রায় ৩৫ হাজার রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হয়েছে।

সূত্র: সারাবাংলা

ট্যাগ :

This will close in 6 seconds

আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস আজ

আপডেট সময় : ০১:৩৮:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

আজ আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবস। প্রতি বছরই ২০ জুন জাতিসংঘ কর্তৃক আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে থাকে। এবার এমন একটা সময় দিবসটি পালন করা হচ্ছে, যখন রোহিঙ্গা শরণার্থী আরও বাড়ছে। ঠিক বিদেশে বাংলাদেশি শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ক্রমেই বাড়ছে।

শুক্রবার (২০ জুন) আয়োজিত এবারের দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শরণার্থীদের সঙ্গে সংহতি’। ইউএনএইচসিআরসহ বিভিন্ন সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করছে।

জানা গেছে, বিশ্বজুড়ে শরণার্থীদের উদযাপন, সম্মান এবং অমানবিক অবস্থানের প্রতি আন্তর্জাতিক নেতৃবৃন্দের সচেতনতা সৃষ্টির জন্য পালন করা হয়। ১৯৫১ সালের শরণার্থীদের অবস্থান সম্পর্কিত কনভেনশনের ৫০তম বার্ষিকীর স্বীকৃতিস্বরূপ, ২০০১ সালের ২০ জুন প্রথম এই দিবসটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এবারে শরণার্থীদের সঙ্গে সংহতি বিশ্ব শরণার্থী দিবস ২০২৫ বিশ্বব্যাপী অনিশ্চয়তার সময়ে পদক্ষেপ এবং সহানুভূতির এক শক্তিশালী আহ্বান। রেকর্ড সংখ্যক মানুষ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত এবং মানবিক সহায়তা হুমকির মুখে থাকায়, এই বছরের প্রতিপাদ্য – “শরণার্থীদের সাথে সংহতি” – আমাদের কথার বাইরে গিয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হওয়া ব্যক্তিদের সমর্থন করার জন্য অর্থপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়। শরণার্থীরা দাতব্য নয়, বরং সুযোগ খোঁজে: তাদের জীবন পুনর্নির্মাণের, তাদের সম্প্রদায়ের জন্য অবদান রাখার এবং মর্যাদার সাথে বেঁচে থাকার সুযোগ।

বাংলাদেশি শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ক্রমে বাড়ছে।।

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি শরণার্থী ও রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী ক্রমে বাড়ছে। এর মধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোতে বাংলাদেশিদের ঠাঁই নেওয়ার প্রবণতা বেশি।

পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর জাতিসংঘের কাছে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন ২৮ হাজার ৪৭৩ বাংলাদেশি। একই বছর ১ লাখ ৮ হাজার ১৩১ বাংলাদেশি বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের ডেটাসেট থেকে এমন তথ্য মিলেছে।

এসব বাংলাদেশি ইউরোপের যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ফিনল্যান্ড, জর্জিয়া, সাইপ্রাস, বসনিয়া, অস্ট্রিয়ার মতো দেশে নিবন্ধন করেছেন। এ ছাড়া উত্তর আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা; দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া, কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, পাপুয়া নিউগিনির মতো দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এশিয়ার জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, হংকংয়ের পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডেও বাংলাদেশিরা ঠাঁই খুঁজছেন। এমনকি ‘দুর্ভিক্ষের দেশ’ সোমালিয়াতেও গত বছর নিজেদের শরণার্থী পরিচয় দিয়ে ছয় বাংলাদেশি সেখানে থিতু হয়েছেন।

ইউএনএইচসিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ২৪ হাজার ১২৬ বাংলাদেশি শরণার্থী হিসেবে জাতিসংঘের কাছে নিবন্ধিত হয়েছেন। ২০২২ সালে ২৩ হাজার ৯৩৫ জন, ২০২১ সালে ২২ হাজার ৬৭২ এবং ২০২০ সালে ১৮ হাজার ৯৪৮ বাংলাদেশি নিজেদের শরণার্থী দাবি করে জাতিসংঘের কাছে আবেদন করেন। পাশাপাশি ২০১৯ সালে শরণার্থী হিসেবে জাতিসংঘের কাছে বাংলাদেশিদের আবেদনের সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৭৬৬, ২০১৮ সালে ২১ হাজার ২২ এবং ২০১৭ সালে ১৬ হাজার ৭৮০।

২০২৩ সালে ৭৫ হাজার ৮৬৭ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেন। ২০২২ সালে ৬১ হাজার ২৯৮, ২০২১ সালে ৬৫ হাজার ৪৯৫ এবং ২০২০ সালে ৬৪ হাজার ৬৩৬ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। এ ছাড়া ২০১৯ সালে ৬২ হাজার ৮৬০ জন এবং ২০১৮ সালে ৬২ হাজার ৮৬০ জন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন।

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা বলছে, ২০২৪ সালের শেষ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১২২ দশমিক ১ মিলিয়ন, যা রেকর্ড পরিমাণ। এর মধ্যে ৪২ দশমিক ৭ মিলিয়ন মানুষ আন্তর্জাতিক শরণার্থী হিসেবে স্বীকৃত, বাকিরা অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ও আশ্রয়প্রার্থী। সুদান, মিয়ানমার, ইউক্রেনসহ বিভিন্ন সংঘাতপ্রবণ অঞ্চলের সংকট পরিস্থিতি এ সংখ্যা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রেখেছে।

দিবস উপলক্ষে ইউএনএইচসিআর-এর হাই কমিশনার ফিলিপো গ্রান্ডি এক বার্তায় বলেছেন, শরণার্থীদের সম্মান জানানোর অর্থ শুধু তাদের সম্পর্কে কথা বলা নয়, বরং তাদের কথা শোনা, অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জন্য টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা।

এছাড়া বাংলাদেশে বর্তমানে নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি। কক্সবাজারের কুতুপালং এবং নয়াপাড়া ক্যাম্পে তাদের অধিকাংশের বসবাস। এছাড়া ভাসানচরে প্রায় ৩৫ হাজার রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হয়েছে।

সূত্র: সারাবাংলা