ঢাকা ০১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বিজ্ঞাপনী সংস্থা কক্স এ্যাড ও ফাহিম এ্যাড এর মালিক আবছার,হারুন ও জাহেদ এর বিরুদ্ব্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ রমজানে পণ্য মূল্যের কোন ব্যত্যয় হবে না- বাণিজ্য এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা পাসপোর্টে থাকছে না পুলিশ ভেরিফিকেশন রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় দাসের জামিন কেন নয়: হাইকোর্টের রুল যুক্তরাজ্যের মানবাধিকারবিষয়ক রাষ্ট্রদূত ঘুরে দেখলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্প বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ করতে গভর্নরকে দুদকের চিঠি দেশে ক্যানসার চিকিৎসা এখনও অপ্রতুল শাবান মাসে নফল রোজা রাখবেন যেভাবে বিপিএলে যেমন খেলছেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির বাংলাদেশ স্কোয়াডের ১৫ তারকা ‘চট্টল সুরাঙ্গন’- এর অভিষেক অনুষ্ঠান যেন সংস্কৃতিপ্রেমীদের মিলনমেলা.. গানে-আনন্দে সত্যেন সেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর প্রীতি সম্মিলন সম্পন্ন মিয়ানমার সীমান্তে আবারো মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন মহেশখালী প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন: সভাপতি-জয়নাল, সা: সম্পাদক-জিকু পরিবেশ অপরাধে জর্জরিত পালংখালী!  সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে প্রশাসনের নাভিশ্বাস কক্সবাজারে শতাধিক মন্ডপে বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনা..
সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে- রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আলোচনায় জিওসি

রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

রামু সেনানিবাসে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণের সূচনা হয়েছিল, যা স্বাধীনতা সংগ্রামের গতি ত্বরান্বিত করে এবং পরবর্তীতে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

প্রতি বছরের মতো এবারও রামু সেনানিবাসে দিবসটি উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম।

প্রধান অতিথি উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে স্বাগত ভাষণে মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের অসীম সাহসিকতা, সহযোগিতা এবং বীরত্বপূর্ন অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি কক্সবাজার অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল বীর শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান এবং আগত সকল মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ আরো বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। একই সাথে জাতীয় পর্যায়ে যে কোন দুর্যোগ মোকাবিলা, পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাস দমন, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন দেশগঠনমূলক কর্মকান্ডে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান তুলে ধরেন। সেই সাথে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করার বিষয়ে আলোকপাত করেন।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, প্রাক্তন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শেষে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিজ্ঞাপনী সংস্থা কক্স এ্যাড ও ফাহিম এ্যাড এর মালিক আবছার,হারুন ও জাহেদ এর বিরুদ্ব্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ

This will close in 6 seconds

সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে- রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আলোচনায় জিওসি

রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

আপডেট সময় : ১২:১৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

রামু সেনানিবাসে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণের সূচনা হয়েছিল, যা স্বাধীনতা সংগ্রামের গতি ত্বরান্বিত করে এবং পরবর্তীতে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

প্রতি বছরের মতো এবারও রামু সেনানিবাসে দিবসটি উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম।

প্রধান অতিথি উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে স্বাগত ভাষণে মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের অসীম সাহসিকতা, সহযোগিতা এবং বীরত্বপূর্ন অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি কক্সবাজার অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল বীর শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান এবং আগত সকল মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ আরো বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। একই সাথে জাতীয় পর্যায়ে যে কোন দুর্যোগ মোকাবিলা, পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাস দমন, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন দেশগঠনমূলক কর্মকান্ডে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান তুলে ধরেন। সেই সাথে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করার বিষয়ে আলোকপাত করেন।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, প্রাক্তন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শেষে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।