ঢাকা ১২:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কক্সবাজার জেলগেট এলাকায় পাহাড় কেটে সাবাড় : প্রশাসনের অভিযান কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ ৮ম ব্যাচের প্রশিক্ষণ টেকনাফে বন্যা দুর্গতদের পাশে এনসিপি, ২০০ পরিবারে ত্রাণ বিতরণ সিগারেটের প্রতি শলাকায় ২ টাকা বৃদ্ধি “বলতেও পারিনা সইতেও পারিনা” সরকার চাইলে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে পারে: সালাহ উদ্দিন আহমেদ ভারি বর্ষনে রোহিঙ্গা শিবিরে ৫৩ ভূমিধস ও নিহত এক আহত ১১ এলপিজি: ১২ কেজির সিলিন্ডারে দাম কমল ২৭ টাকা সেন্টমার্টিনে ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা দিলো নৌবাহিনী প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি হাত দিয়ে গোলের ব্যাখ্যায় নেইমার যা বললেন হাত দিয়ে গোল করলেন নেইমার, রেফারি দেখালেন লাল কার্ড কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বেড়েছে ব্যস্ততা: টুংটাং শব্দে মুখর কামারপল্লী আশ্রয়কেন্দ্রের দেয়াল ধসে ‘নতুন আসা’ রোহিঙ্গার মৃত্যু রায় দ্রুত কার্যকর চান মেজর সিনহার বোন মৌসুমি বায়ু বৃষ্টি ঝরাবে মঙ্গলবার পর্যন্ত
সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে- রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আলোচনায় জিওসি

রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

রামু সেনানিবাসে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণের সূচনা হয়েছিল, যা স্বাধীনতা সংগ্রামের গতি ত্বরান্বিত করে এবং পরবর্তীতে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

প্রতি বছরের মতো এবারও রামু সেনানিবাসে দিবসটি উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম।

প্রধান অতিথি উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে স্বাগত ভাষণে মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের অসীম সাহসিকতা, সহযোগিতা এবং বীরত্বপূর্ন অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি কক্সবাজার অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল বীর শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান এবং আগত সকল মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ আরো বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। একই সাথে জাতীয় পর্যায়ে যে কোন দুর্যোগ মোকাবিলা, পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাস দমন, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন দেশগঠনমূলক কর্মকান্ডে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান তুলে ধরেন। সেই সাথে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করার বিষয়ে আলোকপাত করেন।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, প্রাক্তন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শেষে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

কক্সবাজার জেলগেট এলাকায় পাহাড় কেটে সাবাড় : প্রশাসনের অভিযান

This will close in 6 seconds

সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে- রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আলোচনায় জিওসি

রামু ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত

আপডেট সময় : ১২:১৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

রামু সেনানিবাসে যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণের সূচনা হয়েছিল, যা স্বাধীনতা সংগ্রামের গতি ত্বরান্বিত করে এবং পরবর্তীতে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

প্রতি বছরের মতো এবারও রামু সেনানিবাসে দিবসটি উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম।

প্রধান অতিথি উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে স্বাগত ভাষণে মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের অসীম সাহসিকতা, সহযোগিতা এবং বীরত্বপূর্ন অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি কক্সবাজার অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল বীর শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান এবং আগত সকল মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ আরো বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। একই সাথে জাতীয় পর্যায়ে যে কোন দুর্যোগ মোকাবিলা, পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাস দমন, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন দেশগঠনমূলক কর্মকান্ডে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান তুলে ধরেন। সেই সাথে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করার বিষয়ে আলোকপাত করেন।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্য, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, প্রাক্তন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শেষে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।