রামুর খুনিয়া পালংয়ে বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে এক যুবক নিহত হয়েছে। শনিবার বিকেলে খুনিয়াপালং সড়কে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাস এবং সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে সিএনজি চালকসহ ৩ জন আহত হয়েছে। যেখানে ১ জনের অবস্থা আশংকাজনক।
আহত অবস্থায় ৩ জনকেই সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত যুবকের নাম মেহেদী হাসান অপি । তার নিজবাড়ী চাঁদপুর। বাবার চাকরির সুবাদে তারা উখিয়ার কুতুপালং এ বসবাস করে আসছে। সে তার বাবামঞ্জুর আহমেদের একমাত্র পুত্র সন্তান।
নিহত মেহেদী হাসানের সহপাঠীরা টিটিএনকে জানান, হঠাৎ করে তারা দুর্ঘটনার বিষয়টি জানতে পেরে দ্রুত হাসপাতালে ছুটে আসেন।
তার সহপাঠী মো সোহাইবুল ইসলাম বলেন, ” মেহেদী হাসান বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া একাডেমির ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী। বাবার দীর্ঘদিন চিকিৎসা শেষে বাবাকে নিয়ে বাসায় ফিরে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যেই এই দুর্ঘটনার শিকার হন। তারা পিতা পুত্র দুজনই ছিল সিএনজিতে। মেহেদী হাসানের পিতাকে গুরুতর আহত অবস্থায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মেহেদী হাসানের অপর এক সহপাঠী জয়নুল আবেদীন টিটিএনকে জানান, আমরা শোনা মাত্রই হাসপাতালে ছুটে এসেছি। এসে দেখি মেহেদী হাসান আর আমাদের মাঝে নেই। তার পিতাকে আশংকাজনক অবস্থায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।