কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অরিত্র হাসানের সন্ধান মেলেনি ছয়দিনেও।
গেলো সপ্তাহের মঙ্গলবার সকাল ৭টায় হিমছড়ি সৈকত এলাকায় গোসলে নেমে তিন বন্ধুসহ পানিতে ভেসে যান অরিত্র। এরমধ্যে এর কিছুক্ষণ পর সহপাঠী সাদমান রহমানের মরদেহ ভেসে আসে, এর একদিন পর নাজিরারটেক পয়েন্টে ভেসে আসে আসিফ আহমদের মরদেহ।
অরিত্রের বাবা সাকিব হাসান বলেন, “আমার ছেলে কোথাও না কোথাও তো উঠছে। আমার বিশ্বাস সে ফোন করে বলবে বাবা আমি বেঁচে আছি। এমন মিরাকল হোক আমার সাথে।”
“যদি সৃষ্টি কর্তার ইচ্ছায় আমার ছেলের মৃত্যুও হয়, তার দেহটা যেনো পাই সকলে দোয়া করেন”- বলেন সাকিব হাসান।
শনিবার ড্রোন উড়িয়ে অরিত্রের সন্ধান চালিয়েছিলো বিমানবাহিনীর একটি দল। রোববার ভোর থেকে দ্রুত জলযান (স্পীড বোট) নিয়ে ফের সন্ধানে নামে সি সেইফ লাইফ গার্ডের একটি দল।
সন্ধান দলে থাকা জ্যেষ্ঠ লাইফ গার্ড কর্মী মোহাম্মদ ওসমান জানান, উপকূলের স্থল, জল ও আকাশপথে সন্ধান চলছে গত ৬ দিন ধরেই। তন্নতন্ন করে প্রতিটা জায়গায় খোঁজ করা হচ্ছে।
ওসমান বলেন, আজ ভোর ৪টায় বেরিয়েছি আমরা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে কাজ চলছে।
প্রথমবর্ষের পরীক্ষা শেষে সোমবার কক্সবাজার বেড়াতে আসেন অরিত্র হাসানসহ ৫ বন্ধু।
বিশেষ প্রতিবেদক 

















