মুরাদ মাহমুদ চৌধুরী :
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু নিয়ে এরমধ্যেই কক্সবাজারে আসার কথা ছিলো মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের। কিন্তু আপাতত ঘুর্ণিঝড় ‘মোখা’কে কেন্দ্র করে সে দলটি আসছেনা। শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের কক্সবাজার আসা স্থগিত নয়, বরং ঘুর্ণিঝড়ের কারনে পিছিয়ে গেছে, তারা এমাসের মধ্যেই আসবেন।
গেলো ৫ মে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে যায় ২০ সদস্যের রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল। তাদের এ সফরের পর সবারই চোখ ছিলো মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের সফরের দিকে।
চীন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ মাসেই এক হাজারের বেশি রোহিঙ্গাকে রাখাইনে পাঠানোর কথা রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য শুধু চীনের পাশাপাশি জাতিসংঘসহ আরো বেশি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে যুক্ত করা জরুরী।
এদিকে স্থানীয়দের অপহরন, ইয়াবার ব্যবসা,আরসার সন্ত্রাসী তৎপরতাসহ রোহিঙ্গাদের নানান অপরাধমূলক কর্মকান্ড স্থানীয়দের মধ্যে বিরাজ করছে ক্ষোভ, তাই স্থানীয়রা চায় দ্রুত প্রত্যাবাসন।