বৃহস্পতিবার বিকেলপ পিএমখালীর নীজ বাড়ি থেকে বের হয় মিনহাজ উদ্দিন তুষার। তারপর থেকে তাকে পাওয়া যায়নি। কোথায় যাবে তাও বলে যায়নি সে। ৩ দিন নিখোঁজ থাকার পর রবিবার সকাল ৮ টার দিকে রামুর দক্ষিণ মিঠাছড়ির উমখালী এলাকার বাঁকখালী নদীর মোহনায় পাওয়া যায় তুষারের মরদেহ।
পরে পুলিশ কে খবর দিলে সনাক্ত হয় এটি পিএমখালী ইউনিয়নের ছৈয়দ নুরের পুত্র ৩৫ বছর বয়সী মিনহাজ উদ্দীন তুষারের লাশ।
নিহত তুষারের স্বজনেরা বলছে, লাশের গায়ে আঘাতের চিহ্ন আছে এবং নখ উপড়ে ফেলা হয়েছ। তবে কেনো এই মৃত্যু জানে না স্বজনেরা। কেউ কি তাকে হত্যা করেছে এমন প্রশ্নের উত্তরে
হত্যা করা হয়েছে কি না,তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানান তারা।
এদিকে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুনিরুল ইসলাম ভুঁইয়া টিটিএনকে জানায়,নিহতের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি তবে ৩ দিন ধরে পানিতে লাশ ভাসতে থাকায় শরীরে পচন ধরেছে।সব মিলিয়ে পুলিশ এই ঘটনা অনুসন্ধান করছে বলে জানান তিনি।
নিহত তুষারের পকেটে দুইটি মোবাইল ছিল যা পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে।যদি মোবাইল গুলে নষ্ট হয়ে না যায় তবেই এটা অপমৃত্য না হত্যাকান্ড সে রহস্যের জট খুলতে পারে বলে মনে করছেন নিহত তুষারের স্বজনেরা।
তানভীর শিপু 






















