ঢাকা ০৪:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কক্সবাজারের হোটেল থেকে ৪৮ তরুণ-তরুণী আটক কক্সবাজারে ঝুম বৃষ্টি নামতে পারে কাল থেকে বিশ্ব বাবা দিবস আজ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতি রয়েছে কক্সবাজারে চিত্রকর্ম প্রদর্শনী “আন্তঃযোগ” সাংবাদিক সংসদের ঈদ পুনর্মিলনীতে অধ্যক্ষ আকতার-সাংবাদিকতার ভিত্তি হলো নিরপেক্ষতা জামায়াত বলছে ‘ইউনূস নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন করেছে’ উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন: হেলালী-মাহবুব-জাফর প্যানেলের পূর্ণ বিজয় পুলিশের কাছে রাইফেল থাকলেও থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অনুর্ধ্ব-১৭ বিভাগীয় ফুটবল দলে সুযোগ পেল টেকনাফের তরিকুল ইসলাম রাকিব হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ১৬৪৬৯ হাজি, সৌদিতে মৃত্যু ২৭ জনের করোনায় দেশে ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১৫ বাড়ছে গরম:১৫ জুনের পর বৃষ্টির ইঙ্গিত দিলো হাওয়া দপ্তর.. টেকনাফে নাফনদীতে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার “ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারে ৭শ কোটি টাকার ব্যবসা”

খালি নেই হোটেলের রুম, লাগেজ ও ব্যাগ নিয়ে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকরা 

সপ্তাহিক ছুটিতে যেনো জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে সমুদ্র শহর কক্সবাজার। পর্যটকদের অনেকেই হোটেলে রুম না পেয়ে লাগেজ বা ব্যাগ নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন বালিয়াড়িতে। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলের কোথাও খালি কক্ষ নেই।

সমুদ্র সৈকত ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর পর্যটন পল্লি, হিমছড়ির ঝরনা, পাথুরে সৈকত ইনানী-পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্র সৈকত, ঐতিহাসিক প্রেমের নিদর্শন মাথিন কূপ, নেচার পার্ক, ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধ পল্লীসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো এখন জমজমাট। রুম না পেয়ে বাধ্য হয়ে কক্সবাজারও ছাড়তে হচ্ছে অনেককে।

শুক্রবার (২০ডিসেম্বর) সকাল থেকে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, বালিয়াড়িতে ভিড় করেছে লাখো পর্যটক। বালিয়াড়ির সামনে নীল জলরাশিতেও মানুষের ভিড়। সবাই মেতেছেন বাধভাঙ্গা আনন্দ-উল্লাসে।

ভোলা থেকে আগত পর্যটক শাহিন বলেন,গতকাল রাতে কক্সবাজারে এসে পৌঁছেছি।রাত থেকে এখনো রুম পাইনি।বাধ্য হয়ে সৈকতের চেয়ারে রাত কাটিয়েছি।রুম যখন পাচ্ছি না তাই বাধ্য হয়ে হয়ে চলে যাচ্ছি।

শফিক নামে আরেক পর্যটক বলেন, ভোরে পরিবারের সাত সদস্য নিয়ে কক্সবাজারে ভ্রমনে এসেছি।এখনো পর্যন্ত রুম পাইনি। কটেজে ২টি রুম পেয়েছি সেটি মানসম্মত না। উল্টো প্রতি রাত ১০হাজার করে খুঁজে। এখন বীচে পা ভিজিয়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছি।

সৈকত নামে আরেক পর্যটক বলেন, বাস থেকে নেমে এখনো রুম পাইনি। রুম খুঁজতেছি। কিন্তু এখনো সৈকতে পা রাখার সুযোগ হয়নি।

কক্সবাজার হোটেল মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম বলেন, সপ্তাহিক ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকের ঢল নেমেছে। হোটেল রুম খালি নেই।

কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবুল কালাম বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাখো পর্যটকের আগমন হয়েছে। তাদের নিরাপত্তায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

ট্যাগ :

কক্সবাজারের হোটেল থেকে ৪৮ তরুণ-তরুণী আটক

This will close in 6 seconds

খালি নেই হোটেলের রুম, লাগেজ ও ব্যাগ নিয়ে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকরা 

আপডেট সময় : ০১:১৩:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

সপ্তাহিক ছুটিতে যেনো জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে সমুদ্র শহর কক্সবাজার। পর্যটকদের অনেকেই হোটেলে রুম না পেয়ে লাগেজ বা ব্যাগ নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন বালিয়াড়িতে। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলের কোথাও খালি কক্ষ নেই।

সমুদ্র সৈকত ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর পর্যটন পল্লি, হিমছড়ির ঝরনা, পাথুরে সৈকত ইনানী-পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্র সৈকত, ঐতিহাসিক প্রেমের নিদর্শন মাথিন কূপ, নেচার পার্ক, ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধ পল্লীসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো এখন জমজমাট। রুম না পেয়ে বাধ্য হয়ে কক্সবাজারও ছাড়তে হচ্ছে অনেককে।

শুক্রবার (২০ডিসেম্বর) সকাল থেকে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, বালিয়াড়িতে ভিড় করেছে লাখো পর্যটক। বালিয়াড়ির সামনে নীল জলরাশিতেও মানুষের ভিড়। সবাই মেতেছেন বাধভাঙ্গা আনন্দ-উল্লাসে।

ভোলা থেকে আগত পর্যটক শাহিন বলেন,গতকাল রাতে কক্সবাজারে এসে পৌঁছেছি।রাত থেকে এখনো রুম পাইনি।বাধ্য হয়ে সৈকতের চেয়ারে রাত কাটিয়েছি।রুম যখন পাচ্ছি না তাই বাধ্য হয়ে হয়ে চলে যাচ্ছি।

শফিক নামে আরেক পর্যটক বলেন, ভোরে পরিবারের সাত সদস্য নিয়ে কক্সবাজারে ভ্রমনে এসেছি।এখনো পর্যন্ত রুম পাইনি। কটেজে ২টি রুম পেয়েছি সেটি মানসম্মত না। উল্টো প্রতি রাত ১০হাজার করে খুঁজে। এখন বীচে পা ভিজিয়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছি।

সৈকত নামে আরেক পর্যটক বলেন, বাস থেকে নেমে এখনো রুম পাইনি। রুম খুঁজতেছি। কিন্তু এখনো সৈকতে পা রাখার সুযোগ হয়নি।

কক্সবাজার হোটেল মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম বলেন, সপ্তাহিক ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকের ঢল নেমেছে। হোটেল রুম খালি নেই।

কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবুল কালাম বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাখো পর্যটকের আগমন হয়েছে। তাদের নিরাপত্তায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি।