ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
তিন দিনের রিমান্ডে আরসা প্রধান জুনুনি কক্সবাজারে এক ঘন্টার বৃষ্টি পুরো সপ্তাহের সর্বোচ্চ রেকর্ড ভুটানকে বাংলাদেশের সব অবকাঠামোগত সুবিধা নেওয়ার পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার কক্সবাজারে এক ঘন্টার বৃষ্টি পুরো সপ্তাহের সর্বোচ্চ রেকর্ড চকরিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা করে ছিনিয়ে নেয়া আসামী সাজ্জাদ গ্রেফতার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা: ফাঁস হওয়া অডিওর সত্যতা পেয়েছে বিবিসি ফেনীতে আকস্মিক বন্যা, দুই নদীর পানি বিপদসীমার ওপরে ভেসে উঠলো সাগরে নিখোঁজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থীর মরদেহ রাত ১টার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস যে পদ্ধতিতে জানা যাবে এসএসসি পরীক্ষার ফল তাসনীম জারাকে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য: চাকরি থেকে বরখাস্ত মহেশখালী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলের কর্মচারী বিপদসীমার কাছাকাছি মাতামুহুরি ও বাঁকখালীর পানি ২১ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি জাফর চার বিভাগে অতিবৃষ্টি ও সাত জেলায় ঝড়ের শঙ্কা উখিয়ায় যুবলীগ নেতার মরদেহ পড়ে ছিলো ডোবায়

কক্সবাজারে সম্পন্ন হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

কক্সবাজারে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ বিষয়ক প্রশিক্ষণের ১০ম ব্যাচ।
এতে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বিভিন্ন বাস অপারেটিং প্রতিষ্ঠানের ড্রাইভার ও সুপারভাইজাররা। এই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য ছিল পর্যটক ও যাত্রীদের প্রতি পেশাদার, শালীন ও লিঙ্গ-সংবেদনশীল আচরণ নিশ্চিত করা, যাতে কক্সবাজার হয়ে উঠে একটি নিরাপদ, সম্মানজনক ও পর্যটকবান্ধব গন্তব্য।

প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে অংশগ্রহণকারীদের শেখানো হয় কিভাবে পর্যটকদের সাথে সৌজন্যমূলক ও পেশাদার আচরণ বজায় রাখা যায় এবং লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য দূর করে একটি সমতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করা যায়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে কক্সবাজারের পর্যটনখাতে আন্তর্জাতিক মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এন সি সি ডব্লিউ, কক্সবাজারের জেলা কমিটির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, “কক্সবাজারে পর্যটকদের জন্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক ছয় লেনে উন্নিত করা গেলে পর্যটন শিল্পে বিল্পব ঘটবে। পাশাপাশি,ট্রান্সপোর্ট সেক্টর বিশেষ করে বাস সংশ্লিষ্ট কর্মীদের উচিত পর্যটকদের সাথে সর্বোচ্চ বিনয়ের সাথে সেবা দেয়া যেন পর্যটকেরা বার বার কক্সবাজারে আসতে উদ্ধুত হয়। তিনি আইএলও এবং এনরুটকে ধন্যবাদ জানান এমন উদ্যেগের জন্য”।
এই প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর আইজেক (ISEC) প্রকল্পের অংশ হিসেবে, যার বাস্তবায়ন করছে এনরুট। প্রকল্পটি পর্যটনখাতকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে যুব ও নারীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন ও টেকসই অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরিতে কাজ করছে।

প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী বাস ড্রাইভার এবং সুপারভাইজাররা অঙ্গিকার করেন যে, তারা প্রতিটি ট্রিপেই যাত্রীদের কক্সবাজার শহরে যত্রতত্র প্লাস্টিক ও ময়লা না ফেলার অনুরোধ করবেন এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে সেবা দিবেন।

ট্যাগ :

তিন দিনের রিমান্ডে আরসা প্রধান জুনুনি

This will close in 6 seconds

কক্সবাজারে সম্পন্ন হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

আপডেট সময় : ১০:০৫:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

কক্সবাজারে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ বিষয়ক প্রশিক্ষণের ১০ম ব্যাচ।
এতে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় বিভিন্ন বাস অপারেটিং প্রতিষ্ঠানের ড্রাইভার ও সুপারভাইজাররা। এই প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য ছিল পর্যটক ও যাত্রীদের প্রতি পেশাদার, শালীন ও লিঙ্গ-সংবেদনশীল আচরণ নিশ্চিত করা, যাতে কক্সবাজার হয়ে উঠে একটি নিরাপদ, সম্মানজনক ও পর্যটকবান্ধব গন্তব্য।

প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে অংশগ্রহণকারীদের শেখানো হয় কিভাবে পর্যটকদের সাথে সৌজন্যমূলক ও পেশাদার আচরণ বজায় রাখা যায় এবং লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য দূর করে একটি সমতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করা যায়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে কক্সবাজারের পর্যটনখাতে আন্তর্জাতিক মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এন সি সি ডব্লিউ, কক্সবাজারের জেলা কমিটির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, “কক্সবাজারে পর্যটকদের জন্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক ছয় লেনে উন্নিত করা গেলে পর্যটন শিল্পে বিল্পব ঘটবে। পাশাপাশি,ট্রান্সপোর্ট সেক্টর বিশেষ করে বাস সংশ্লিষ্ট কর্মীদের উচিত পর্যটকদের সাথে সর্বোচ্চ বিনয়ের সাথে সেবা দেয়া যেন পর্যটকেরা বার বার কক্সবাজারে আসতে উদ্ধুত হয়। তিনি আইএলও এবং এনরুটকে ধন্যবাদ জানান এমন উদ্যেগের জন্য”।
এই প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর আইজেক (ISEC) প্রকল্পের অংশ হিসেবে, যার বাস্তবায়ন করছে এনরুট। প্রকল্পটি পর্যটনখাতকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে যুব ও নারীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন ও টেকসই অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরিতে কাজ করছে।

প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী বাস ড্রাইভার এবং সুপারভাইজাররা অঙ্গিকার করেন যে, তারা প্রতিটি ট্রিপেই যাত্রীদের কক্সবাজার শহরে যত্রতত্র প্লাস্টিক ও ময়লা না ফেলার অনুরোধ করবেন এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে সেবা দিবেন।