থার্টি ফার্স্ট কে কেন্দ্র করে সমুদ্র শহর কক্সবাজারে দেখা যায় পর্যটকের ঢল। তবে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকাহত দেশ। শোক পালনের অংশ হিসেবে তারকামানের হোটেল গুলো তাদের থার্টি ফার্স্টে নাইটের আয়োজন বাতিল করেছে বলে জানা গেছে।
তাছাড়া সমুদ্র সৈকতে বা উন্মুক্ত স্থানে কোনো অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি নেই এ বছর।
থার্টি ফার্স্ট নাইটে কক্সবাজার জেলার সকল বার বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক সৌমেন মন্ডল। এছাড়াও কোন হোটেল কিংবা রিসোর্টে কোনভাবে যেন মাদকদ্রব্য ব্যবহার না হয় সেজন্য টিম গঠন করা হয়েছে তারা মাঠে থাকবে বলে জানান তিনি।
এদিকে ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইটে ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার থাকবে।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অলক বিশ্বাস জানান, থার্টি ফার্স্ট নাইট ঘিরে বিশেষ নজরদারি রাখতে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। নির্দেশনায় পটকা, আতশবাজি, ফানুস, উন্মুক্ত স্থানে গান বাজানা,জয় রাইড, উচ্চগতিতে গাড়ী চালাতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে নিষেধ করে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
তবে এবছর আশানুরুপ পর্যটক নেই বলে দাবী করে কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন,হোটেল মোটেলের রুম ৫০ শতাংশ এখনো খালি রয়ে গেছে।
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে প্রতি তারকা হোটেল গুলো ত্থার্টি ফাস্ট নাইটের আয়োজন বন্ধ থাকবে। তবে পর্যটক সমাগম থাকবে।সবমিলিয়ে ইংরেজী বর্ষ বিদায় ও বরনে লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগম থাকবে বলে প্রত্যাশা করছেন পযটন সংশ্লীষ্টরা।
শাহেদ হোছাইন মুবিন 


















