ঢাকা ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
বিজ্ঞাপনী সংস্থা কক্স এ্যাড ও ফাহিম এ্যাড এর মালিক আবছার,হারুন ও জাহেদ এর বিরুদ্ব্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ রমজানে পণ্য মূল্যের কোন ব্যত্যয় হবে না- বাণিজ্য এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা পাসপোর্টে থাকছে না পুলিশ ভেরিফিকেশন রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় দাসের জামিন কেন নয়: হাইকোর্টের রুল যুক্তরাজ্যের মানবাধিকারবিষয়ক রাষ্ট্রদূত ঘুরে দেখলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্প বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার লকার ফ্রিজ করতে গভর্নরকে দুদকের চিঠি দেশে ক্যানসার চিকিৎসা এখনও অপ্রতুল শাবান মাসে নফল রোজা রাখবেন যেভাবে বিপিএলে যেমন খেলছেন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির বাংলাদেশ স্কোয়াডের ১৫ তারকা ‘চট্টল সুরাঙ্গন’- এর অভিষেক অনুষ্ঠান যেন সংস্কৃতিপ্রেমীদের মিলনমেলা.. গানে-আনন্দে সত্যেন সেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর প্রীতি সম্মিলন সম্পন্ন মিয়ানমার সীমান্তে আবারো মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন মহেশখালী প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন: সভাপতি-জয়নাল, সা: সম্পাদক-জিকু পরিবেশ অপরাধে জর্জরিত পালংখালী!  সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে প্রশাসনের নাভিশ্বাস কক্সবাজারে শতাধিক মন্ডপে বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনা..

শীতে চুল ভালো রাখতে যে কাজগুলো করতেই হবে

ঘন ঘন শ্যাম্পু ব্যবহার করলে চুল রুক্ষ হয়ে পড়ে। ছবি- সংগৃহীত

ঠান্ডা তাপমাত্রা এবং শুষ্ক বাতাসের কারণে শীতের সময় চুল খুব দ্রুত হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক সৌন্দর্য। রুক্ষ চুল যেমন দ্রুত ভেঙে পড়ে, তেমনি বাড়ে মাথার ত্বকের চুলকানির মতো সমস্যাও। শীতের শুষ্কতা যেন চুলকে ক্ষতিগ্রস্ত না করতে পারে, সেজন্য কিছু টিপস জেনে নিন।

শীতের সময় ধুলাবালির প্রকোপ বেড়ে যায়। এসময় চুল রক্ষা করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো টুপি বা স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে রাখা। চুলকে ঠান্ডা বাতাস থেকেও রক্ষা করবে এগুলো। শীতের বাতাস দ্রুত চুল থেকে আর্দ্রতা টেনে নেয়।
খুব ঘন ঘন শ্যাম্পু করবেন না শীতের সময়। অতিরিক্ত শ্যাম্পু করলে মাথার ত্বকের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট হয়ে যায়। এতে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে পড়ে। চেষ্টা করুন সালফেটমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে।
শীতে বাড়ে খুশকির প্রকোপ। মাথার ত্বক ময়েশ্চারাইজড রাখুন খুশকি এড়াতে। শিয়া মাখন বা অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন রুক্ষতা এড়াতে। ডিপ কন্ডিশনিং করবেন সপ্তাহে একবার। এতে চুল ভেঙে যাওয়া রোধ হবে।
স্ট্রেইটনার বা ব্লো ড্রায়ারের মতো তাপ প্রদানকারী সরঞ্জামের অত্যধিক ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এগুলো চুল আরও রুক্ষ করে দেয় এবং চুল ভেঙে যাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
হাইড্রেটিং তেল এবং সিরাম ব্যবহার করুন চুলে। শীতকালে আর্দ্রতা হ্রাসের কারণে চুল নিস্তেজ হয়ে পড়ে। সপ্তাহে একবার বা দুইবার শিয়া তেলের মতো পুষ্টিকর তেল প্রয়োগ করুন চুলে। এতে চুল হাইড্রেট হবে। অ্যালোভেরা বা আর্গান তেলমিশ্রিত সিরাম প্রতিরক্ষামূলক স্তর যুক্ত করে চুলে যা হাইড্রেশন বজায় রাখে।
শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি আমরা। তবে বেশি গরম পানি কিন্তু চুলের জন্য ক্ষতিকর। এতে মাথার ত্বক থেকে প্রাকৃতিক তেল কমে যায় এবং চুল রুক্ষ হয়ে পড়ে। তাই অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করা থেকে বিরত থাকুন।
হাইড্রেটেড থাকার বিকল্প নেই। কারণ চুলের স্বাস্থ্য ভেতর থেকে ভালো রাখতে চাইলে হাইড্রেশন জরুরি। পুরো শীতকালে পর্যাপ্ত পানি পান করলে চুলের গোড়া হাইড্রেট থাকে এবং ভঙ্গুরতা প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। বায়োটিন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো ভিটামিন সমৃদ্ধ সুষম খাবারও খান নিয়মিত।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিজ্ঞাপনী সংস্থা কক্স এ্যাড ও ফাহিম এ্যাড এর মালিক আবছার,হারুন ও জাহেদ এর বিরুদ্ব্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদ

This will close in 6 seconds

শীতে চুল ভালো রাখতে যে কাজগুলো করতেই হবে

আপডেট সময় : ০৮:৪১:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫

ঠান্ডা তাপমাত্রা এবং শুষ্ক বাতাসের কারণে শীতের সময় চুল খুব দ্রুত হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক সৌন্দর্য। রুক্ষ চুল যেমন দ্রুত ভেঙে পড়ে, তেমনি বাড়ে মাথার ত্বকের চুলকানির মতো সমস্যাও। শীতের শুষ্কতা যেন চুলকে ক্ষতিগ্রস্ত না করতে পারে, সেজন্য কিছু টিপস জেনে নিন।

শীতের সময় ধুলাবালির প্রকোপ বেড়ে যায়। এসময় চুল রক্ষা করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো টুপি বা স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে রাখা। চুলকে ঠান্ডা বাতাস থেকেও রক্ষা করবে এগুলো। শীতের বাতাস দ্রুত চুল থেকে আর্দ্রতা টেনে নেয়।
খুব ঘন ঘন শ্যাম্পু করবেন না শীতের সময়। অতিরিক্ত শ্যাম্পু করলে মাথার ত্বকের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট হয়ে যায়। এতে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে পড়ে। চেষ্টা করুন সালফেটমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে।
শীতে বাড়ে খুশকির প্রকোপ। মাথার ত্বক ময়েশ্চারাইজড রাখুন খুশকি এড়াতে। শিয়া মাখন বা অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন রুক্ষতা এড়াতে। ডিপ কন্ডিশনিং করবেন সপ্তাহে একবার। এতে চুল ভেঙে যাওয়া রোধ হবে।
স্ট্রেইটনার বা ব্লো ড্রায়ারের মতো তাপ প্রদানকারী সরঞ্জামের অত্যধিক ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এগুলো চুল আরও রুক্ষ করে দেয় এবং চুল ভেঙে যাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
হাইড্রেটিং তেল এবং সিরাম ব্যবহার করুন চুলে। শীতকালে আর্দ্রতা হ্রাসের কারণে চুল নিস্তেজ হয়ে পড়ে। সপ্তাহে একবার বা দুইবার শিয়া তেলের মতো পুষ্টিকর তেল প্রয়োগ করুন চুলে। এতে চুল হাইড্রেট হবে। অ্যালোভেরা বা আর্গান তেলমিশ্রিত সিরাম প্রতিরক্ষামূলক স্তর যুক্ত করে চুলে যা হাইড্রেশন বজায় রাখে।
শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি আমরা। তবে বেশি গরম পানি কিন্তু চুলের জন্য ক্ষতিকর। এতে মাথার ত্বক থেকে প্রাকৃতিক তেল কমে যায় এবং চুল রুক্ষ হয়ে পড়ে। তাই অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করা থেকে বিরত থাকুন।
হাইড্রেটেড থাকার বিকল্প নেই। কারণ চুলের স্বাস্থ্য ভেতর থেকে ভালো রাখতে চাইলে হাইড্রেশন জরুরি। পুরো শীতকালে পর্যাপ্ত পানি পান করলে চুলের গোড়া হাইড্রেট থাকে এবং ভঙ্গুরতা প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। বায়োটিন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো ভিটামিন সমৃদ্ধ সুষম খাবারও খান নিয়মিত।