ঢাকা ১১:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
দ্বৈত বার্তা: বাংলাদেশের নির্বাচনে জাতিসংঘের কূটনৈতিক রহস্য মহেশখালীতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে হামলায় আহত ফোরকান চমেকে মারা গেছেন সড়ক অবরোধ, ১ ঘন্টা পর স্বাভাবিক যান চলাচল কানের দুলের জন্যে প্রাণ কেড়ে নিলো কন্যা শি’শুর! শিক্ষকের মর্যাদা, শিক্ষার মান- দুটোই হোক সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার সব প্রস্তুতি নিয়েও যেকারণে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে দেরি কক্সবাজার বিমানবন্দর ‘কুকুর’ ধরলো রাজমিস্ত্রীর ইয়াবা টেকনাফে মানব পাচারে ‘জিরো টলারেন্স’ বলছে বিজিবি পালংখালী জামায়াতের কর্মী সমাবেশে জেলা আমীর আনোয়ারী-ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দাঁড়ি পাল্লার বিজয়ে ঐক্যবদ্ধ হোন টেকনাফে ১৪ মামলার পলাতক আসামী মুন্না র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার বিএফইউজে’র নির্বাহী পরিষদের সভায় সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র কমিটি অনুমোদন কক্সবাজার সৈকতে ‘লোক সমুদ্র’ ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০২৫’ বাস্তবায়নে কক্সবাজারে ৫টি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন নৌবাহিনীর নারী নেতৃত্বকে জাতির গৌরব বললেন লুৎফুর রহমান কাজল কুতুবদিয়া প্রেসক্লাবের সভায় বক্তারা: ‎কুতুবদিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নে পর্যটনের বিকল্প নেই ‎

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বৈত বার্তা: বাংলাদেশের নির্বাচনে জাতিসংঘের কূটনৈতিক রহস্য

This will close in 6 seconds

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

আপডেট সময় : ০৭:০৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।