ঢাকা ০৩:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই শহীদদের স্বরণে টেকনাফে এনসিপি’র খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জুলাই হ’ত্যা’কা’ণ্ড ইতিহাসের কলঙ্ক, শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিন : খালেদা জিয়া” সিসিএন ও সিজেএন এর জয় হাসনাত-সারজিসকে ১০০ বার ফোন দিলেও রিসিভ করে না: শহীদ আবদুল্লাহর মায়ের অভিযোগ ভোটের তারিখ বা সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা হয়নি: সিইসি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় একই পরিবারের ১৩ জনসহ ৪৬ জনের মৃত্যু জুলাইকে সবার গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করুন : প্রধান উপদেষ্টা তারেক জিয়া দেশে ফিরছেন ২৮ জুলাই! কচ্ছপিয়ায় বসতঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর ইয়াবা বিক্রি: ইয়াবা’সহ ধৃত ভুট্টো সালাহউদ্দিন আহমদের জন্মদিনে কক্সবাজার জেলা ছাত্রদলের নানা আয়োজন কক্সবাজার সরকারি কলেজ একাউন্টিং ক্লাবের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, অধ্যক্ষ ও বিভাগীয় প্রধানকে ফুলেল শুভেচ্ছা আগামী ২০ জুলাই থেকে শহীদ দৌলত ময়দানে হবে বৃক্ষ মেলা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত নুরুল আবছারের পরিবারকে কোস্ট ফাউন্ডেশনের ১ লক্ষ টাকা অনুদান গর্জনিয়ার বড়বিল থেকে পরিত্যক্ত অস্ত্র উদ্ধার : পৃথক ঘটনায় দুজন আটক

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্বরণে টেকনাফে এনসিপি’র খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

This will close in 6 seconds

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

আপডেট সময় : ০৭:০৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।