ঢাকা ০৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া: ফারুকী অধ্যাদেশ জারি: শেখ মুজিবসহ মুজিবনগর সরকারের সদস্যরা বীর মুক্তিযোদ্ধা বাজুস,কক্সবাজারের বিবৃতি- ঈদুল আজহায় ৭-১৩ জুন অবধি স্বর্ণের দোকান বন্ধ কক্সবাজারে। মহেশখালীতে জলোচ্ছ্বাসে নিহত দানু মিয়ার পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের অর্থ সহায়তা রামুতে কোরবানির গরু আনতে গিয়ে খুন, অভিযুক্ত দুইজন গ্রেপ্তার হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে ‘গুমের’ অভিযোগ বিএনপির সালাহউদ্দিনের ফিটনেসবিহীন কোনো গাড়ি চলতে দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কক্সবাজার জেলগেট এলাকায় পাহাড় কেটে সাবাড় : প্রশাসনের অভিযান কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘জেন্ডার এটিকেট’ ৮ম ব্যাচের প্রশিক্ষণ টেকনাফে বন্যা দুর্গতদের পাশে এনসিপি, ২০০ পরিবারে ত্রাণ বিতরণ সিগারেটের প্রতি শলাকায় ২ টাকা বৃদ্ধি “বলতেও পারিনা সইতেও পারিনা” সরকার চাইলে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে পারে: সালাহ উদ্দিন আহমেদ ভারি বর্ষনে রোহিঙ্গা শিবিরে ৫৩ ভূমিধস ও নিহত এক আহত ১১ এলপিজি: ১২ কেজির সিলিন্ডারে দাম কমল ২৭ টাকা সেন্টমার্টিনে ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা দিলো নৌবাহিনী

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।

ট্যাগ :

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া: ফারুকী

This will close in 6 seconds

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

আপডেট সময় : ০৭:০৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।