ঢাকা ০৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চট্টগ্রামের ৬ আসনে বিএনপির নতুন মুখ প্রলোভনের ফাঁদে জিম্মি,উদ্ধার ২৫: আটক ২ সাগরে লঘুচাপ: কক্সবাজার ও চট্টগ্রামে ৩ নং সতর্ক সংকেত জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি, কে কত পাচ্ছেন আরপিও সংশোধন: জোটগতভাবে অংশ নিলেও ভোট করতে হবে নিজ দলের প্রতীকে ‘সমঝোতার’ সুজা নাকি ‘যদি-কিন্তু’তে নুরুল বশর? কক্সবাজারের খুরুশকুলে ঐতিহ্যবাহী রাস মহোৎসব শুরু.. চকরিয়া পুলিশের অভিযান: আন্তঃজেলা ডাকাত দলের তিন সদস্য গ্রেফতার উখিয়া অনলাইন প্রেসক্লাবের নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ সম্পন্ন, নির্বাচন ৮ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম ২৩ আসনে ঐকমত্যে আসতে পারেননি স্থায়ী কমিটির সদস্যরা, ৪০ আসন পাবে শরিকরা সাগরে কোস্টগার্ডের অভিযান : মিয়ানমারে পাচারকালে মালামালসহ আটক ১১ সংযোগ সেতুর কাজ শেষ করাসহ নানা দাবীতে ভারুয়াখালীতে গণসমাবেশ ও পদযাত্রা খালি মহেশখালী-কুতুবদিয়া > কক্সবাজারে তিন পুরনো এমপিতে বিএনপি’র ভরসা

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।

ট্যাগ :

চট্টগ্রামের ৬ আসনে বিএনপির নতুন মুখ

This will close in 6 seconds

প্রবল বর্ষণে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজারের হরিজন সম্প্রদায়ের পাশে এনসিপি

আপডেট সময় : ০৭:০৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

কক্সবাজার পৌর শহরে সোমবার মধ্য রাতে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের হরিজন সম্প্রদায়ের দরিদ্র মানুষদের মাঝে ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (০২ জুন) মধ্য রাতে শহরের ৯নং ওয়ার্ডের সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী সাঈদ স্বাধীন এর উদ্যোগে আয়োজিত এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এস এম সুজা উদ্দিন ও কক্সবাজারের অন্যতম সংগঠক খালিদ বিন সাঈদ।

সম্প্রতি গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে পুরো জেলায় অসংখ্য মানুষ ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী ঈদগাঁও, বদরখালীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন এনসিপি কক্সবাজারের প্রতিনিধিরা।

যেকোনো দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও কোন মানবিক সহায়তার দেখা পায় না পৌর শহরে বসবাসরত হরিজন সম্প্রদায়। এবারই কোন রাজনৈতিক দল হিসেবে এনসিপির পক্ষ থেকে জরুরি খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাঁড়ালেন এনসিপির প্রতিনিধি সাঈদ স্বাধীন সহ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন ও জেলা প্রতিনিধি মুহাম্মদ খালিদ বিন সাঈদ ও শামীম ফরহাদ।

এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি এএসএম সুজা উদ্দিন বলেন, সারা বাংলাদেশে দলিত হরিজন বা তফসিল সম্প্রদায়ের সদস্য বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৬ থেকে ৭ ভাগ।এরা তেলেগু, হিন্দি, মারাঠি ও বাংলা ভাষায় কথা বলে , আবার যে অঞ্চলে বসবাস করছে বহুদিন ধরে সে অঞ্চলের ভাষায় কথা বলতে পারে।

দেশের জনগণের জরুরি সেবামূলক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি তারা পেশা হিসাবে নেন। জলাশয় পরিস্কার থেকে শুরু করে সমাজের বজ্য ব্যবস্থাপনা পুরোটায় তাদের মাধ্যমে হয়। একদিন তারা কাজ থেকে বিরত থাকলে আমাদের অবস্থা কি হবে তা অবর্ণনীয়।

এই বৃষ্টিতে শুধু উপকূলবাসী নয়, সমাজে অনেক শ্রেনীর মানুষ আছে যাদেরকে আসলে কেউ দেখতে আসে না, দায়িত্বও নেয় না।