ঢাকা ০১:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মোনথা এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড়, যাচ্ছে অন্ধ্রের দিকে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ৩ অস্ত্রধারীসহ ১৩ জন আনসার নিয়োজিত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লরির ধাক্কায় লাইন থেকে উল্টে পড়লো ট্রেন, চাপা পড়ে নিহত ১ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাস বিভাগের ১৯তম অ্যালামনাই পুনর্মিলনী ১২ ডিসেম্বর টিএসসি প্রাঙ্গণে কক্সবাজারের নুনিয়াছড়া থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ যাবে সেন্টমার্টিন জেলা প্রশাসনের কর্মচারী নজরুল ইসলাম আর নেই: মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় জানাজা ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে ৫ দিন বৃষ্টির আভাস টেকনাফ পাহাড়ে পাচারকারীদের হাতে জিম্মি ২২ নারী-পুরুষ উদ্ধার ভুয়া কাগজে জমি দখলের চেষ্টা, আদালত রায় দিলো প্রকৃত মালিকের পক্ষে পেকুয়ায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৩ সাগরে ঘূর্ণিঝড় মোনথা, ২ নম্বর সংকেত সাংবাদিক আব্দুল আজিজের পিতৃবিয়োগ: জানাজা বাদ মাগরিব পেকুয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অনলাইন জুয়ার ২ এজেন্ট আটক উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে কক্সবাজারে দ্রুত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন চায় শিবির টেকনাফে মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার

পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন

  • টিটিএন ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:১৫:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 272

পাকিস্তানের ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দিবসটি পালন করেন।

দিবসটি উপলক্ষ্যে ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের লক্ষ্যে দূতালয় প্রাঙ্গণে একটি অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়। হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং শিশুদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এসময় সমবেত কণ্ঠে সবাই ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানটি গাইতে থাকেন। দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। ‘জুলাই অনির্বাণ’সহ প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

হাইকমিশনার তার বক্তৃতায় বায়ান্নর ২১শে ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষা বাংলার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ভাষা শহিদদের আত্মত্যাগকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, আমাদের মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অপরিসীম ও এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, ভাষাভিত্তিক একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠনের ভিত রচিত হয়েছিল।

আলোচনার পর জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

এদিন জুলাই গ্রাফিতি ভিত্তিক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিশু কিশোররা অংশগ্রহণ করে। পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অতিথিদের আপ্যায়নের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

মোনথা এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড়, যাচ্ছে অন্ধ্রের দিকে

This will close in 6 seconds

পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন

আপডেট সময় : ০৭:১৫:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পাকিস্তানের ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দিবসটি পালন করেন।

দিবসটি উপলক্ষ্যে ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের লক্ষ্যে দূতালয় প্রাঙ্গণে একটি অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়। হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং শিশুদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এসময় সমবেত কণ্ঠে সবাই ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানটি গাইতে থাকেন। দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। ‘জুলাই অনির্বাণ’সহ প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

হাইকমিশনার তার বক্তৃতায় বায়ান্নর ২১শে ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষা বাংলার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ভাষা শহিদদের আত্মত্যাগকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, আমাদের মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অপরিসীম ও এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, ভাষাভিত্তিক একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠনের ভিত রচিত হয়েছিল।

আলোচনার পর জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও ভাষা শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

এদিন জুলাই গ্রাফিতি ভিত্তিক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিশু কিশোররা অংশগ্রহণ করে। পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অতিথিদের আপ্যায়নের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।