ঢাকা ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নিহত ইউনুস মেম্বার স্মরণে টেকনাফ পৌরসভার আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রীড়া সংসদের দোয়া মাহফিল উখিয়ায় রোহিঙ্গা তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার দেড় লাখ ইয়াবার মালিক শীর্ষ মাদক কারবারি আব্দুর রহিমকে খুঁজছে বিজিবি বিহারের সবচেয়ে কম বয়সী বিধায়ক সংগীতশিল্পী মৈথিলী ‘ইয়াবা রাখতে সীমান্তবর্তী ঘর চুক্তিতে ভাড়া নেয় মাদক কারবারিরা’ অস্ত্র-কার্তুজ উদ্ধারঃ পলাতক ডাকাতকে ধরতে চলছে অভিযান- র‌্যাব বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো হবে – শাহজাহান চৌধুরী পুলিশ নামছে নতুন পোশাকে ক্ষমতায় গেলে গঙ্গা ব্যারেজ তৈরি করে পদ্মার পানি সংরক্ষণ করা হবে: বিএনপি মহাসচিব নির্বাচনের আগে পরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা টেকনাফে বহু মামলার পলাতক ২ আসামি আটক সাবেক স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেপ্তার সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করা হবে আওয়ামী লীগ ফেসবুকভিত্তিক প্রতিবাদী দলে পরিণত হয়েছে : শফিকুল আলম কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

বসতি বে রিসোর্টের সাথে লুৎফর রহমান কাজলের সম্পৃক্ততা নেই – কর্তৃপক্ষ

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"transform":2},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

শহরের কলাতলী জোনের প্রধান সড়কে অবস্থিত বসতি বে রিসোর্টে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। গত কিছুদিন আগে কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল দাবী করে ৫ আগষ্টের পরে বসতি বে রিসোর্টটি সাবেক সাংসদ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস বিষয়ক সম্পাদক লুৎফর রহমান কাজল কব্জায় নিয়েছেন বা মালিকানা দাবী করে তিনি আয়ত্বে নিয়েছেন। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশবিশেষ। বর্তমান বসতি বে রিসোর্টের প্রকৃত ও বর্তমান ভোগদখলাকারী মালিকগণ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। রিসোর্ট নিয়ে যে মালিকানা ও সত্ত্বদাবী নিয়ে মামলা চলমান রয়েছে সেখানে ও তিনি কোন প্রকার জড়িত নন।

বসতি বে রিসোর্টের জমির প্রকৃত মালিক মরহুম আছদ আলী সিকদার। ওনার মৃত্যুর পর প্রকৃত ওয়ারিশগণ জমিটির মালিকানা বুঝিয়ে না পাওয়ায় কক্সবাজার জেলা বিজ্ঞ যুগ্ন জজ ১ম আদালতে ২৫৬/১৯ মামলা রুজু করে চুড়ান্ত ডিগ্রী প্রাপ্ত হলে তার বিরুদ্ধে মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে ৬২/২২ নং আপীল রুজু করে তৎপর মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের সিএমপি মামলা নং ৭৪২/২৪ইং তৎপর লীভ টু আপিল মামলা নং ৩১২৮/২৪ইং সমুহের দুতরফা শুনানীঅন্তে উক্ত আপীল মামলা খারিজ হয় এবং উপরোক্ত বিজ্ঞ আদালতের আদেশবলে দখলপ্রাপ্ত হয়ে ডিগ্রীপ্রাপ্তগণ ভোগ দখলে আছে। এছাড়া ও ডিগ্রীপ্রাপ্তগণের দায়ের করা কক্সবাজার এডিএম কোর্টের এম আর মামলা নং ৬৮৭/২৪ ইং ডিগ্রীপ্রাপ্তগণের পক্ষে ফৌ: কা: বি ১৪৪ ধারার আদেশ প্রচারিত রয়েছে।

ওয়ারিশসুত্রে উক্ত জমি লুৎফর রহমান কাজলের দাদার সম্পত্তি হওয়ার সুবাধে উক্ত সম্পত্তির মালিক তিনি ও হন। কিন্তু জনাব লুৎফর রহমান কাজলের পিতা তার জীবদ্দশায় উক্ত সম্পত্তির অংশ অন্যজনকে হস্তান্তর করার কারনে সেখান থেকে আইনিভাবে ও প্রকৃতপক্ষে এক আনা অংশের মালিক ও তিনি দাবী করতে পারেন না এবং তিনি করেন ও নি কেনদিন কোনভাবেই। এবং বর্তমান মামলাধীন কোন কিছুতেই প্রত্যেক্ষ ও পরোক্ষভাবে ও জনাব লুৎফর রহমান কাজল জড়িত নন। শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে ওনাকে জড়িয়ে এই মানহানীকর মন্তব্য করা হয় নিউজ পোর্টাল গুলোতে।

লীভ টু আপিল মামলায় ডিগ্রীপ্রাপ্তগণের পক্ষে কক্সবাজার এডিএম কোর্ট যেহেতু ১৪৪ ধারার আদেশ প্রচারিত রয়েছে তাই বলা যায় লুৎফর রহমান কাজলের পিতার ভ্রাতাগণের আলোচ্য সম্পত্তির দলিলাদি দৃড় ও আয়নার মত স্বচ্ছ হওয়ায় বসতি বে রিসোর্টে আদালতের আদেশের অনুবলে দখলপ্রাপ্ত হয়ে আলোচ্য মামলার ডিগ্রিপ্রাপ্তগণ নিরবিচ্ছিন্নভাবে অদ্যবদি ভোগদখলে রয়েছেন।

তাই জনাব লুৎফর রহমান কাজলের বিষয়ে অনলাইন পোর্টাল গুলোর দাবী নিয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করেছেন জমি ও বসতি বে রিসোর্টের প্রকৃত মালিক ও ভোগদখলকারীগণ।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

নিহত ইউনুস মেম্বার স্মরণে টেকনাফ পৌরসভার আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রীড়া সংসদের দোয়া মাহফিল

This will close in 6 seconds

বসতি বে রিসোর্টের সাথে লুৎফর রহমান কাজলের সম্পৃক্ততা নেই – কর্তৃপক্ষ

আপডেট সময় : ০৬:১৫:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

শহরের কলাতলী জোনের প্রধান সড়কে অবস্থিত বসতি বে রিসোর্টে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। গত কিছুদিন আগে কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল দাবী করে ৫ আগষ্টের পরে বসতি বে রিসোর্টটি সাবেক সাংসদ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস বিষয়ক সম্পাদক লুৎফর রহমান কাজল কব্জায় নিয়েছেন বা মালিকানা দাবী করে তিনি আয়ত্বে নিয়েছেন। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশবিশেষ। বর্তমান বসতি বে রিসোর্টের প্রকৃত ও বর্তমান ভোগদখলাকারী মালিকগণ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। রিসোর্ট নিয়ে যে মালিকানা ও সত্ত্বদাবী নিয়ে মামলা চলমান রয়েছে সেখানে ও তিনি কোন প্রকার জড়িত নন।

বসতি বে রিসোর্টের জমির প্রকৃত মালিক মরহুম আছদ আলী সিকদার। ওনার মৃত্যুর পর প্রকৃত ওয়ারিশগণ জমিটির মালিকানা বুঝিয়ে না পাওয়ায় কক্সবাজার জেলা বিজ্ঞ যুগ্ন জজ ১ম আদালতে ২৫৬/১৯ মামলা রুজু করে চুড়ান্ত ডিগ্রী প্রাপ্ত হলে তার বিরুদ্ধে মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে ৬২/২২ নং আপীল রুজু করে তৎপর মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের সিএমপি মামলা নং ৭৪২/২৪ইং তৎপর লীভ টু আপিল মামলা নং ৩১২৮/২৪ইং সমুহের দুতরফা শুনানীঅন্তে উক্ত আপীল মামলা খারিজ হয় এবং উপরোক্ত বিজ্ঞ আদালতের আদেশবলে দখলপ্রাপ্ত হয়ে ডিগ্রীপ্রাপ্তগণ ভোগ দখলে আছে। এছাড়া ও ডিগ্রীপ্রাপ্তগণের দায়ের করা কক্সবাজার এডিএম কোর্টের এম আর মামলা নং ৬৮৭/২৪ ইং ডিগ্রীপ্রাপ্তগণের পক্ষে ফৌ: কা: বি ১৪৪ ধারার আদেশ প্রচারিত রয়েছে।

ওয়ারিশসুত্রে উক্ত জমি লুৎফর রহমান কাজলের দাদার সম্পত্তি হওয়ার সুবাধে উক্ত সম্পত্তির মালিক তিনি ও হন। কিন্তু জনাব লুৎফর রহমান কাজলের পিতা তার জীবদ্দশায় উক্ত সম্পত্তির অংশ অন্যজনকে হস্তান্তর করার কারনে সেখান থেকে আইনিভাবে ও প্রকৃতপক্ষে এক আনা অংশের মালিক ও তিনি দাবী করতে পারেন না এবং তিনি করেন ও নি কেনদিন কোনভাবেই। এবং বর্তমান মামলাধীন কোন কিছুতেই প্রত্যেক্ষ ও পরোক্ষভাবে ও জনাব লুৎফর রহমান কাজল জড়িত নন। শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে ওনাকে জড়িয়ে এই মানহানীকর মন্তব্য করা হয় নিউজ পোর্টাল গুলোতে।

লীভ টু আপিল মামলায় ডিগ্রীপ্রাপ্তগণের পক্ষে কক্সবাজার এডিএম কোর্ট যেহেতু ১৪৪ ধারার আদেশ প্রচারিত রয়েছে তাই বলা যায় লুৎফর রহমান কাজলের পিতার ভ্রাতাগণের আলোচ্য সম্পত্তির দলিলাদি দৃড় ও আয়নার মত স্বচ্ছ হওয়ায় বসতি বে রিসোর্টে আদালতের আদেশের অনুবলে দখলপ্রাপ্ত হয়ে আলোচ্য মামলার ডিগ্রিপ্রাপ্তগণ নিরবিচ্ছিন্নভাবে অদ্যবদি ভোগদখলে রয়েছেন।

তাই জনাব লুৎফর রহমান কাজলের বিষয়ে অনলাইন পোর্টাল গুলোর দাবী নিয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করেছেন জমি ও বসতি বে রিসোর্টের প্রকৃত মালিক ও ভোগদখলকারীগণ।