ঢাকা ০১:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই শহীদদের স্বরণে টেকনাফে এনসিপি’র খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জুলাই হ’ত্যা’কা’ণ্ড ইতিহাসের কলঙ্ক, শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিন : খালেদা জিয়া” সিসিএন ও সিজেএন এর জয় হাসনাত-সারজিসকে ১০০ বার ফোন দিলেও রিসিভ করে না: শহীদ আবদুল্লাহর মায়ের অভিযোগ ভোটের তারিখ বা সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা হয়নি: সিইসি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় একই পরিবারের ১৩ জনসহ ৪৬ জনের মৃত্যু জুলাইকে সবার গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করুন : প্রধান উপদেষ্টা তারেক জিয়া দেশে ফিরছেন ২৮ জুলাই! কচ্ছপিয়ায় বসতঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর ইয়াবা বিক্রি: ইয়াবা’সহ ধৃত ভুট্টো সালাহউদ্দিন আহমদের জন্মদিনে কক্সবাজার জেলা ছাত্রদলের নানা আয়োজন কক্সবাজার সরকারি কলেজ একাউন্টিং ক্লাবের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, অধ্যক্ষ ও বিভাগীয় প্রধানকে ফুলেল শুভেচ্ছা আগামী ২০ জুলাই থেকে শহীদ দৌলত ময়দানে হবে বৃক্ষ মেলা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত নুরুল আবছারের পরিবারকে কোস্ট ফাউন্ডেশনের ১ লক্ষ টাকা অনুদান গর্জনিয়ার বড়বিল থেকে পরিত্যক্ত অস্ত্র উদ্ধার : পৃথক ঘটনায় দুজন আটক

কক্সবাজারে বাংলা বর্ষবরণে ব্যাপক প্রস্তুতি সম্মিলিত আয়োজনের আহবায়ক জামশেদ সদস্য সচিব ছোটন

বাংলা বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে ব্যপক প্রস্তুতি নিচ্ছে সংস্কৃতি কর্মীরা। ইতোমধ্যে কক্সবাজারের সাংস্কৃতিক সংগঠন সমূহের সম্মিলিত সাংস্কৃতিক মোর্চা হিসেবে গঠন করা হয়েছে পহেলা বৈশাখ উদযাপন পরিষদ।

প্রায় ২০ টি সংগঠনের অংশগ্রহণে ওই পরিষদের আহবায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে খেলাঘর সংগঠক আশরাফুল হুদা সিদ্দিকী জামশেদ ও উদীচীর সংগঠক ছোটন দাশকে দেয়া হয়েছে সদস্য সচিব হিসেবে।

তাদের অনুষ্ঠানস্থল নির্ধারণ করা হয়েছে কক্সবাজার পৌর প্রিপ্যার‍্যাটরী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে।

আশরাফুল হুদা সিদ্দিকী জামশেদ জানান, সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে বর্ষবরণের আয়োজন। উদ্বোধনী আয়োজন শেষেই শুরু হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এরপরই একে একে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেবে সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো।

ছোটন দাশ বলেন, আবহমান বাংলার পান্তাভাতের আয়োজনও থাকবে। সেইসাথে ঐক্যবদ্ধ সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে এবারের বৈশাখ আমাদের ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। দেশের সামগ্রিক মঙ্গল প্রত্যাশায় দূর কর‍তে হবে সকল অসুন্দরতাকে।

এদিকে একই সাথে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগেও কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর শহীদ দৌলত ময়দানের বটতলায় অনুষ্ঠিত হবে পহেলা বৈশাখের আয়োজন।

এছাড়াও দেশের বৃহত্তম গণ সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীও প্রতিবছরের ন্যায় এবারেও আড়ম্বরপূর্ণ বর্ষবরণের আয়োজন করছে শহরের গোলদিঘির পাড়ে।

জেলা উদীচীর সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবছার বলেন, গেলো কয়েকবছর ধরেই উদীচী ফ্যাসিস্ট বিরোধী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে একক ভাবে নানান কর্মসূচি করে আসছিলো। যারমধ্যে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস ও আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী আয়োজন গুলোও ছিলো। যা অব্যাহত আছে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই শহীদদের স্বরণে টেকনাফে এনসিপি’র খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

This will close in 6 seconds

কক্সবাজারে বাংলা বর্ষবরণে ব্যাপক প্রস্তুতি সম্মিলিত আয়োজনের আহবায়ক জামশেদ সদস্য সচিব ছোটন

আপডেট সময় : ০৭:১৬:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

বাংলা বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে ব্যপক প্রস্তুতি নিচ্ছে সংস্কৃতি কর্মীরা। ইতোমধ্যে কক্সবাজারের সাংস্কৃতিক সংগঠন সমূহের সম্মিলিত সাংস্কৃতিক মোর্চা হিসেবে গঠন করা হয়েছে পহেলা বৈশাখ উদযাপন পরিষদ।

প্রায় ২০ টি সংগঠনের অংশগ্রহণে ওই পরিষদের আহবায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে খেলাঘর সংগঠক আশরাফুল হুদা সিদ্দিকী জামশেদ ও উদীচীর সংগঠক ছোটন দাশকে দেয়া হয়েছে সদস্য সচিব হিসেবে।

তাদের অনুষ্ঠানস্থল নির্ধারণ করা হয়েছে কক্সবাজার পৌর প্রিপ্যার‍্যাটরী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে।

আশরাফুল হুদা সিদ্দিকী জামশেদ জানান, সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে বর্ষবরণের আয়োজন। উদ্বোধনী আয়োজন শেষেই শুরু হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এরপরই একে একে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেবে সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো।

ছোটন দাশ বলেন, আবহমান বাংলার পান্তাভাতের আয়োজনও থাকবে। সেইসাথে ঐক্যবদ্ধ সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে এবারের বৈশাখ আমাদের ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। দেশের সামগ্রিক মঙ্গল প্রত্যাশায় দূর কর‍তে হবে সকল অসুন্দরতাকে।

এদিকে একই সাথে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগেও কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর শহীদ দৌলত ময়দানের বটতলায় অনুষ্ঠিত হবে পহেলা বৈশাখের আয়োজন।

এছাড়াও দেশের বৃহত্তম গণ সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীও প্রতিবছরের ন্যায় এবারেও আড়ম্বরপূর্ণ বর্ষবরণের আয়োজন করছে শহরের গোলদিঘির পাড়ে।

জেলা উদীচীর সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবছার বলেন, গেলো কয়েকবছর ধরেই উদীচী ফ্যাসিস্ট বিরোধী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে একক ভাবে নানান কর্মসূচি করে আসছিলো। যারমধ্যে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস ও আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী আয়োজন গুলোও ছিলো। যা অব্যাহত আছে।