ঢাকা ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রাজনীতি চরিত্র বদলায়, কাহিনী বদলায় না ইসলামাবাদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক গ্রেফতার একলাফে সাড়ে ১০ হাজার টাকা কমলো স্বর্ণের দাম পল্টন ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল নিখোঁজের ২৫ ঘণ্টা পর বাঁকখালি নদী থেকে ইব্রাহিমের ম’র’দে’হ উদ্ধার কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক কোনো ফ্লাইট-জরুরি অবতরণও নিষেধ যে কারণে.. সাগরজলে নারী পর্যটকের গোসলের ভিডিও ধারণ, টিকটকার গ্রেফতার কালারমারছড়ায় পুলিশের অভিযান: অস্ত্রসহ আটক ৩ মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্যে সাক্ষাৎ সীমান্তে ৪ লাখ ইয়াবা জব্দ : ৬ মাসে ৪০ কোটি টাকার অধিক মূল্যের ইয়াবা উদ্ধার ৩৪ বিজিবির পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে গ্রেফতার হলো রংপুরের মোবারক আলী হত্যা মামলার মূলহোতা মমিনুল টেকনাফে ইয়াবাসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার মোনথা এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড়, যাচ্ছে অন্ধ্রের দিকে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ৩ অস্ত্রধারীসহ ১৩ জন আনসার নিয়োজিত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে যুবদল নেতাকে হামলার অভিযোগ

নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে রোজাদার যুবদল নেতাকে হামলা করার অভিযোগ উঠেছে আওয়ামীলীগ নেতা মোহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার ( ১৮ মার্চ)) দুপুর ৩ টায় উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের হাজারীকুল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী যুবদল নেতা ওসমান সরওয়ার বলেন, হামলাকারীরা সরকার পতনের পর সংখ্যালঘুদের জায়গা জবরদখল করার চেষ্টা করে আসছিলেন। সম্প্রতি বিরোধীয় জমিতে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহসিলদার সরেজমিনে তদন্তে আসলে নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে আমার থেকে সাক্ষী নেন। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামিলীগ নেতা মোহাম্মদ ইউনুস, নুর মোহাম্মদ ওরফে কুরুচ্চা,আল আমিন ও রায়হান আমাকে অতর্কিত হামলা করে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানায়, নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে নিরহ যুবদল নেতা ওসমান সরওয়ারের কাছে সাক্ষী গ্রহন করেন তহসিলদার। এ সময় মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে যুবদল নেতা ওসমানকে হামলা করে তাঁর মোবাইল ফোন, নগদ ৭৫০০ টাকা ও চার আনা ওজনের স্বর্ণের আংটি ছিনিয়ে নেয়।

এদিকে, সম্প্রতি হাজারীকুল গ্রামের পরবিন্দু বড়ুয়ার দীর্ঘদিনের চলাচলের পথে রাতের আঁধারে খড়ের স্তুপ, ঘেরা বেড়া স্থাপন ও ঘর নির্মাণ করে জোর পূর্বক জবর দখলের অপচেষ্টা চালায় চিহ্নিত ভূমিদস্যু নুর মোহাম্মদ ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী। একইসাথে চাষী জমিও দখলে নেয়ার অপচেষ্টা চালায় সন্ত্রাসী নুর মোহাম্মদ বাহিনী। এনিয়ে রামু থানায় একাধিকবার অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পরবিন্দু বড়ুয়া।

এই প্রসঙ্গে অভিযুক্ত মোহাম্মদ ইউনুসের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার বিষয়টি অস্বীকার করেন ।

অন্যদিকে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইমন কান্তি চৌধুরী।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাজনীতি চরিত্র বদলায়, কাহিনী বদলায় না

This will close in 6 seconds

নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে যুবদল নেতাকে হামলার অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৯:৪৭:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে রোজাদার যুবদল নেতাকে হামলা করার অভিযোগ উঠেছে আওয়ামীলীগ নেতা মোহাম্মদ ইউনুসের বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার ( ১৮ মার্চ)) দুপুর ৩ টায় উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের হাজারীকুল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী যুবদল নেতা ওসমান সরওয়ার বলেন, হামলাকারীরা সরকার পতনের পর সংখ্যালঘুদের জায়গা জবরদখল করার চেষ্টা করে আসছিলেন। সম্প্রতি বিরোধীয় জমিতে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহসিলদার সরেজমিনে তদন্তে আসলে নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে আমার থেকে সাক্ষী নেন। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামিলীগ নেতা মোহাম্মদ ইউনুস, নুর মোহাম্মদ ওরফে কুরুচ্চা,আল আমিন ও রায়হান আমাকে অতর্কিত হামলা করে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানায়, নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে নিরহ যুবদল নেতা ওসমান সরওয়ারের কাছে সাক্ষী গ্রহন করেন তহসিলদার। এ সময় মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে যুবদল নেতা ওসমানকে হামলা করে তাঁর মোবাইল ফোন, নগদ ৭৫০০ টাকা ও চার আনা ওজনের স্বর্ণের আংটি ছিনিয়ে নেয়।

এদিকে, সম্প্রতি হাজারীকুল গ্রামের পরবিন্দু বড়ুয়ার দীর্ঘদিনের চলাচলের পথে রাতের আঁধারে খড়ের স্তুপ, ঘেরা বেড়া স্থাপন ও ঘর নির্মাণ করে জোর পূর্বক জবর দখলের অপচেষ্টা চালায় চিহ্নিত ভূমিদস্যু নুর মোহাম্মদ ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী। একইসাথে চাষী জমিও দখলে নেয়ার অপচেষ্টা চালায় সন্ত্রাসী নুর মোহাম্মদ বাহিনী। এনিয়ে রামু থানায় একাধিকবার অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পরবিন্দু বড়ুয়া।

এই প্রসঙ্গে অভিযুক্ত মোহাম্মদ ইউনুসের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার বিষয়টি অস্বীকার করেন ।

অন্যদিকে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইমন কান্তি চৌধুরী।