প্রস্তুত আন্তর্জাতিক টার্মিনাল ভবন, ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, ব্যাংকের কালেকশন বুথ, বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় বুথসহ প্রবাসী কল্যাণ ও তথ্যকেন্দ্র স্থাপনের কাজও শেষ। পাশাপাশি প্রস্তুত করা হয়েছে আধুনিক লাগেজ স্ক্যানার মেশিনও। জারি করা হয়েছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্বীকৃতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন।
কিন্তু আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ওড়ার আগেই স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। স্থগিতাদেশের সরকারি প্রজ্ঞাপন দুই-একদিনের মধ্যে জারি করা হবে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) কক্সবাজার বিমানবন্দরের ‘আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটি’র সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. নুর-ই-আলম গণমাধ্যম কে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান,‘‘কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, সরকার তা স্থগিত করেছে।’’
গেলো ১২ অক্টোবর কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। গত কয়েকদিন আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার বিষয়েও বাংলাদেশ বিমানসহ অন্যান্য এয়ারলাইন্স প্রস্তুতিও নিচ্ছিল।ঘোষনার ১১ দিন পর ‘আন্তর্জাতিক’ ঘোষণার ওপর স্থগিতাদেশ আসলো।
বেবিচকের তথ্যানুযায়ী, চলমান ৩ প্রকল্পের মধ্যে কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে ২ হাজার ১৫ কোটি টাকা, রানওয়ে সম্প্রসারণে ৩ হাজার ৭০৯ কোটি আর টার্মিনাল ভবন নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ২৭৭ কোটি টাকা।
নিজস্ব প্রতিবেদক : 






















