নিজস্ব প্রতিবেদক :
গত ১০ ফ্রেব্রুয়ারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ফেইসবুক আইডি থেকে ভিডিও প্রচার করা হয়। যেখানে উল্লেখ করা হয় যে,শালিক রেস্টুরেন্টের মেঝেতে মসলা পেষানো হচ্ছে।
ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়। উঠে তুমুল আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
এবিষয়ে কথা হয় শালিক রেষ্টুরেন্টের স্বত্ত্বাধীকারী নাসির উদ্দিন বাচ্চুর সাথে, তিনি জানান এই সব নিজস্ব গো খামারের জন্য গো-খাদ্য তৈরী করার বিভিন্ন উপকরণের মিশ্রণ তৈরি করা হচ্ছিল।
এর পর পরই নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা শাখার পরিদর্শক দল এসে শালিক রেষ্টুরেন্ট পরিদর্শন করে। যাচাই-বাছাই করে উক্ত স্থানে গো-খাদ্য তৈরির সত্যতা পায় নিরাপদ খাদ্য কতৃপক্ষ।পরিদর্শন শেষে মেঝেতে খোলা জায়গায় এই সব গো-খাদ্য না পেষানোর নির্দেশ দেয় হয়।
এর পর দিন কক্সবাজার ট্যুরিষ্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডি আই জি আপেল মাহমুদের নেতৃত্বে একটি অভিযানিক দল এসে রেষ্টুরেন্টের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে তাদের কার্যালয়ে নিয়ে যায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। পরে নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শন কাগজপত্র এবং প্রমাণাদি দেখে তাদের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ প্রত্যাহার করেন।
শালিক রেষ্টুরেন্টের স্বত্ত্বাধীকারী নাসির উদ্দিন বাচ্চু আরো জানান, এখন থেকে এসব গো-খাদ্য গুলো শালিক এগ্রো ফার্মে তৈরী করা হবে। পাশাপাশি রেষ্টুরেন্টের বিরুদ্ধে যারা অপপ্রচার চালিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানান নাসির।