ঢাকা ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কি হতে পারে: নির্বাচন, না নতুন অন্তর্বর্তী সরকার? ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়ে সড়ক ছাড়লো বাসটার্মিনাল এলাকার বাসিন্দারা টেকনাফ জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক: দলীয় লেজুড়বৃত্তির সাংবাদিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন উখিয়ায় পুলিশের পৃথক অভিযানে মিলল ১০ হাজার ইয়াবা ওপার থেকে ছোড়া গুলি পায়ে বিঁধলো নারীর খুনিয়া পালংয়ে চলন্তগাড়িতে ফিল্মি কায়দায় ডা’কা’তি, মোবাইলও টাকা ছিনতাই চকরিয়ায় ফের ২ মোটরসাইকেল আরোহীর মৃ’ত্যু সেন্ট মার্টিন দখলকারীদের বিরুদ্ধে জোরালো বার্তা দিয়েছি: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান উখিয়ায় ৮ খুদে হাফেজার কোরআন সবিনা খতম উপলক্ষে নানান আয়োজন বাবার সাথে মাছ ধরতে গিয়ে রেজুখালে স্কুল শিক্ষার্থী নিখোঁজ মহেশখালীর যুবদল নেতা রিয়াদ মোহাম্মদ আরফাতের অকাল মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদের শোক রামু বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে কঠিন চীবর দান সম্পন্ন বসতি বে রিসোর্টের সাথে লুৎফর রহমান কাজলের সম্পৃক্ততা নেই – কর্তৃপক্ষ নির্বাচনি জোট নিয়ে কোনো দলের সঙ্গে আলোচনা হয়নি: আখতার রেস্তোরাঁ শিল্প বাঁচাতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি কক্সবাজারের রেস্তোরাঁ মালিকদের…

পলকের উদ্দেশে বিচারক: কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি

সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে উদ্দেশ্য করে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব বলেছেন, ‘বিচার ব্যবস্থা এনালগ করে রেখেছেন, আপনি আইসিটি মন্ত্রী থাকাকালে কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি? না হলে আদালতে আসতে হতো না। কারাগারে বসে হাজিরা দিতেন।’

তখন মহানগর দায়রা জজকে পলক জানান, করোনার সময় চালু করেছিলাম। অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল, চেষ্টা করেছি। পরে আর আগানো যায়নি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনের জন্য আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর বিচারক এ কথা বলেন।

পলককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আল আমিন। আবেদনে বলা হয়, আসামি পলক যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেলহাজতে অন্তরীণ আছেন। তিনি সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা ১ এর মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি। জেলহাজতে অন্তরীণ এজাহারনামীয় এ আসামিকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আদেশ প্রদান একান্ত প্রয়োজন।

জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখাতে আবেদন করেন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।

আবেদনে বলা হয়, আসামি শাফি মোদ্দাছির খান (জ্যোতি), তার পিতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পরস্পর যোগসাজশে ১৯ কোটি ৮৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫০২ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক নিজ ভোগদখলে রাখেন এবং তার নামে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান খুলে নিজ এবং ওই প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যবহৃত ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৪ কোটি ৭৭ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭২ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।

সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

কি হতে পারে: নির্বাচন, না নতুন অন্তর্বর্তী সরকার?

This will close in 6 seconds

পলকের উদ্দেশে বিচারক: কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি

আপডেট সময় : ১০:০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫

সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে উদ্দেশ্য করে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব বলেছেন, ‘বিচার ব্যবস্থা এনালগ করে রেখেছেন, আপনি আইসিটি মন্ত্রী থাকাকালে কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি? না হলে আদালতে আসতে হতো না। কারাগারে বসে হাজিরা দিতেন।’

তখন মহানগর দায়রা জজকে পলক জানান, করোনার সময় চালু করেছিলাম। অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল, চেষ্টা করেছি। পরে আর আগানো যায়নি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনের জন্য আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর বিচারক এ কথা বলেন।

পলককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আল আমিন। আবেদনে বলা হয়, আসামি পলক যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেলহাজতে অন্তরীণ আছেন। তিনি সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা ১ এর মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি। জেলহাজতে অন্তরীণ এজাহারনামীয় এ আসামিকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আদেশ প্রদান একান্ত প্রয়োজন।

জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখাতে আবেদন করেন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।

আবেদনে বলা হয়, আসামি শাফি মোদ্দাছির খান (জ্যোতি), তার পিতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পরস্পর যোগসাজশে ১৯ কোটি ৮৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫০২ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক নিজ ভোগদখলে রাখেন এবং তার নামে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান খুলে নিজ এবং ওই প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যবহৃত ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৪ কোটি ৭৭ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭২ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।

সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন