ঢাকা ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
খুরুশকুলে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ২ লাখ টাকা ছিনতাই মিয়ানমারে কিছু বাংলাদেশি আটকা পড়ে আছে কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ আধুনিক সমাজ গঠনের অঙ্গীকারে পূর্ব জোয়ারিয়ানালা এলাকাবাসীর মতবিনিময় ২৩ ডিসেম্বর সাবেক মন্ত্রী মৌলভী ফরিদ আহমদের ৫৩তম শাহাদত বার্ষিকী চমকপ্রদ কাজ করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন ইয়ুথ হিউম্যানিট্যারিয়ান সার্ভিস অর্গানাইজেশন – পুলিশ সুপার আল-আসাদ কুতুবদিয়ার তরমুজ পাওয়া যাচ্ছে সারা বছর: রয়েছে সুখ্যাতি আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দু’মাসে ঢুকেছে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শিশু হত্যার জেরে এক বছর নিষিদ্ধ টিকটক শীতের মধ্যেই কক্সবাজার শহরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি সাগরে নিম্নচাপ: হতে পারে বৃষ্টি বছরের দীর্ঘতম রাত আজ উখিয়ায় উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে টিসিবি পণ্য জব্দ, তিন ব্যবসায়ীকে অর্থদন্ড আজ বিছানা না গোছানোর দিন!

কক্সবাজার সদরে প্রতিনিধি কমিটি গঠন করলো জাতীয় নাগরিক কমিটি

কক্সবাজার সদর উপজেলায় ১৩৬ সদস্য বিশিষ্ট “প্রতিনিধি কমিটি” ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালীন শহীদ হওয়া ভাই ও বোনদের আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে এই কমিটি প্রতিনিধিরা সংকল্পবদ্ধ বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

ঘোষিত কমিটির এক নম্বর সদস্য হিসেবে আছেন জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ আহসান হাবিবের মা হাসিনা বেগম।

নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য এসএম সুজা উদ্দিন জানিয়েছেন, পুরো কমিটিতে আইনজীবী, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, ইঞ্জিনিয়ারসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রতিনিধিরা আছেন। যারা সামনের দিনে একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য কাজ করবেন।

এদিকে এই কমিটি গঠনের মধ্যদিয়ে ১২দফা লক্ষ্য দিয়েছেন। যা নিয়ে তারা কাজ করবেন।

১)জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে শহিদদের নামে বিভিন্ন সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের নামকরণ, আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ এবং শহিদ ও আহত পরিবারের অন্তত একজনের কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ।
২)দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে স্থানীয় তরুণদের পর্যটন খাতে অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ।
৩)কক্সবাজারের ব্যবসায়ী সমাজের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং মনিটরিং সেল গঠন।
কক্সবাজারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
৪)ট্যুরিস্ট হাসপাতাল স্থাপন এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।
৫)কক্সবাজারের মহাপরিকল্পনায় স্থানীয়দের অংশগ্রহন নিশ্চিতকরণ।
৬) যুবকদের তথ্য প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মমুখী ক্যারিয়ার গঠনে উদ্ভুদ্ধকরণ।
৭) রোহিঙ্গা ইস্যুর সমস্যা সমাধানে স্থানীয় নীতি নির্ধারকদের অংশগ্রহণ।
৮)ফিশিং ও ফিশারিজকে আধুনিকায়ন করে মৎস শিল্পের উৎকর্ষ সাধন।সমুদ্র অর্থনীতির অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে পরিবেশ বান্ধব বিশ্ব মানের পর্যটন খাত নিশ্চিতকরণ ।
৯)প্রতিটা ওয়ার্ডে একটা করে পাঠাগার স্থাপন করে পাঠ্যাভ্যাস ও মূল্যবোধ তৈরি।
১০)কক্সবাজারের মেগা প্রজেক্টসমূহ এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহে স্থানীয় দক্ষ কর্মীর কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ।
১১) দক্ষিণ চট্টগ্রামের সর্ব বৃহৎ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার সিটি কলেজকে জাতীয়করণ করে ইন্ডাস্ট্রি বেইজড উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিতকরণ।
১২) শহরের বর্জ্য এবং পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নত করে একটি মডেল শহর স্থাপন।

খুরুশকুলে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ২ লাখ টাকা ছিনতাই

This will close in 6 seconds

কক্সবাজার সদরে প্রতিনিধি কমিটি গঠন করলো জাতীয় নাগরিক কমিটি

আপডেট সময় : ০৯:২৯:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

কক্সবাজার সদর উপজেলায় ১৩৬ সদস্য বিশিষ্ট “প্রতিনিধি কমিটি” ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালীন শহীদ হওয়া ভাই ও বোনদের আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে এই কমিটি প্রতিনিধিরা সংকল্পবদ্ধ বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

ঘোষিত কমিটির এক নম্বর সদস্য হিসেবে আছেন জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ আহসান হাবিবের মা হাসিনা বেগম।

নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য এসএম সুজা উদ্দিন জানিয়েছেন, পুরো কমিটিতে আইনজীবী, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, ইঞ্জিনিয়ারসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রতিনিধিরা আছেন। যারা সামনের দিনে একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য কাজ করবেন।

এদিকে এই কমিটি গঠনের মধ্যদিয়ে ১২দফা লক্ষ্য দিয়েছেন। যা নিয়ে তারা কাজ করবেন।

১)জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে শহিদদের নামে বিভিন্ন সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের নামকরণ, আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ এবং শহিদ ও আহত পরিবারের অন্তত একজনের কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ।
২)দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে স্থানীয় তরুণদের পর্যটন খাতে অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ।
৩)কক্সবাজারের ব্যবসায়ী সমাজের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং মনিটরিং সেল গঠন।
কক্সবাজারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
৪)ট্যুরিস্ট হাসপাতাল স্থাপন এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।
৫)কক্সবাজারের মহাপরিকল্পনায় স্থানীয়দের অংশগ্রহন নিশ্চিতকরণ।
৬) যুবকদের তথ্য প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মমুখী ক্যারিয়ার গঠনে উদ্ভুদ্ধকরণ।
৭) রোহিঙ্গা ইস্যুর সমস্যা সমাধানে স্থানীয় নীতি নির্ধারকদের অংশগ্রহণ।
৮)ফিশিং ও ফিশারিজকে আধুনিকায়ন করে মৎস শিল্পের উৎকর্ষ সাধন।সমুদ্র অর্থনীতির অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে পরিবেশ বান্ধব বিশ্ব মানের পর্যটন খাত নিশ্চিতকরণ ।
৯)প্রতিটা ওয়ার্ডে একটা করে পাঠাগার স্থাপন করে পাঠ্যাভ্যাস ও মূল্যবোধ তৈরি।
১০)কক্সবাজারের মেগা প্রজেক্টসমূহ এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহে স্থানীয় দক্ষ কর্মীর কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ।
১১) দক্ষিণ চট্টগ্রামের সর্ব বৃহৎ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার সিটি কলেজকে জাতীয়করণ করে ইন্ডাস্ট্রি বেইজড উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিতকরণ।
১২) শহরের বর্জ্য এবং পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নত করে একটি মডেল শহর স্থাপন।