ঢাকা ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কক্সবাজারে খালেদা জিয়ার শেষ সফর ছিলো ২০১৭ সালে থার্টি ফার্স্টে লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগম হবে: মানতে হবে পুলিশী নির্দেশনা, বার বন্ধ থাকবে শোক পালন: সাগরতীরের তারকা হোটেলগুলোতে থার্টি-ফার্স্টের আয়োজন বাতিল চকরিয়ায় যুবদল নেতাকে পিটিয়ে হত্যা রুমিন ফারহানা-নীরবসহ ৮ জনকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার থার্টি ফার্স্ট নাইট:জেলা পুলিশের কঠোর বিধি-নিষেধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার সেন্টমার্টিনগামী জাহাজে যৌথ অভিযান কোস্টগার্ডের খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতিসংঘের শোক খালেদা জিয়ার স্মৃতিচিহ্ন এবং একটি চেয়ার বিএনপি চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শোক খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক খালেদার সেবাসঙ্গী ফাতেমা খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক, একদিনের সাধারণ ছুটি

রামুতে চাঞ্চল্যকর আব্দুল গফুর হত্যা মামলার তদন্তে ধীরগতি: আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে…

” আমার বাবাকে তারা নৃশংসভাবে হত্যা করে বৈদ্যুতিক শকে মৃত্যুর নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল। আজ দীর্ঘ ৪ মাস অতিবাহিত হলে-ও আমার বাবার হত্যার বিচার পাইনি আমরা।” কান্না জড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন আব্দুল গফুরের ছেলে মোঃ আতিক উল্লাহ।

২০২৪ সালের ২ নভেম্বর রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের তুলাতলীর হামিদ হোসেনের বসতবাড়ির পেছনের আঙ্গিনায় আব্দুল গফুরের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ওই বছরের ৫ নভেম্বর নিহতের ছেলে আতিক উল্লাহ বাদী হয়ে রামু থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আসামী করা হয় একই এলাকার হামিদ হোসেন,হাবিবুর রহমান, রশিদ আহমদ, খতিজা বেগম ও গোলতাজ বেগমকে।

ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, দীর্ঘ ৪ মাস অতিবাহিত হলে-ও মামলার তদন্ত ধীরগতির কারণে আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে গেছে৷ এতে বিচার পাওয়া নিয়ে তাঁরা সংশয়ে রয়েছে।

যদিও রামু থানার অফিসার ইনচার্জ ইমন কান্তি চৌধুরী’র দাবি, মামলার আসামীরা পলাতক আছে। তাদের অবস্থান সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে বেশ কয়েকবার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। দ্রুত জড়িত আসামীদের গ্রেফতার করা হবে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

কক্সবাজারে খালেদা জিয়ার শেষ সফর ছিলো ২০১৭ সালে

This will close in 6 seconds

রামুতে চাঞ্চল্যকর আব্দুল গফুর হত্যা মামলার তদন্তে ধীরগতি: আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে…

আপডেট সময় : ০৩:০৬:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

” আমার বাবাকে তারা নৃশংসভাবে হত্যা করে বৈদ্যুতিক শকে মৃত্যুর নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল। আজ দীর্ঘ ৪ মাস অতিবাহিত হলে-ও আমার বাবার হত্যার বিচার পাইনি আমরা।” কান্না জড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন আব্দুল গফুরের ছেলে মোঃ আতিক উল্লাহ।

২০২৪ সালের ২ নভেম্বর রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের তুলাতলীর হামিদ হোসেনের বসতবাড়ির পেছনের আঙ্গিনায় আব্দুল গফুরের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ওই বছরের ৫ নভেম্বর নিহতের ছেলে আতিক উল্লাহ বাদী হয়ে রামু থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আসামী করা হয় একই এলাকার হামিদ হোসেন,হাবিবুর রহমান, রশিদ আহমদ, খতিজা বেগম ও গোলতাজ বেগমকে।

ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, দীর্ঘ ৪ মাস অতিবাহিত হলে-ও মামলার তদন্ত ধীরগতির কারণে আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে গেছে৷ এতে বিচার পাওয়া নিয়ে তাঁরা সংশয়ে রয়েছে।

যদিও রামু থানার অফিসার ইনচার্জ ইমন কান্তি চৌধুরী’র দাবি, মামলার আসামীরা পলাতক আছে। তাদের অবস্থান সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে বেশ কয়েকবার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। দ্রুত জড়িত আসামীদের গ্রেফতার করা হবে।