ঢাকা ০৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কক্সবাজারে খালেদা জিয়ার শেষ সফর ছিলো ২০১৭ সালে থার্টি ফার্স্টে লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগম হবে: মানতে হবে পুলিশী নির্দেশনা, বার বন্ধ থাকবে শোক পালন: সাগরতীরের তারকা হোটেলগুলোতে থার্টি-ফার্স্টের আয়োজন বাতিল চকরিয়ায় যুবদল নেতাকে পিটিয়ে হত্যা রুমিন ফারহানা-নীরবসহ ৮ জনকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার থার্টি ফার্স্ট নাইট:জেলা পুলিশের কঠোর বিধি-নিষেধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার সেন্টমার্টিনগামী জাহাজে যৌথ অভিযান কোস্টগার্ডের খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতিসংঘের শোক খালেদা জিয়ার স্মৃতিচিহ্ন এবং একটি চেয়ার বিএনপি চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শোক খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক খালেদার সেবাসঙ্গী ফাতেমা খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক, একদিনের সাধারণ ছুটি
নেই কোনো উন্মুক্ত আয়োজন

থার্টি ফার্স্ট নাইটে কক্সবাজারে আসছে ৩ লক্ষ পর্যটক

  • অর্পণ বড়ুয়া
  • আপডেট সময় : ১২:৫৪:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 853

দিগন্ত ছুঁয়ে যাওয়া নীল জলরাশিতে গা ভাসানো কিংবা পড়ন্ত বিকেলে ডুবতে রাজি থাকা ক্লান্ত সূর্য অবলোকন করতে চানতো? তবে কক্সবাজার!

আর থার্টি-ফাস্ট নাইটে সমুদ্র শহর কক্সবাজারে সমাগম ঘটতে যাচ্ছে ৩ লক্ষ পর্যটকের। আগাম বুকিং হয়ে গেছে হোটেল-মোটেল, রিসোর্টের ৯০ শতাংশ কক্ষ। আগত পর্যটকদের নিরাপত্তায় কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। কিন্তু উন্মুক্ত কোনো আয়োজন না থাকলেও বিশেষ নিরাপত্তায় মোড়া থাকবে পুরো কক্সবাজার।

বছরব্যাপী পর্যটকে ঠাসা থাকা কক্সবাজারে বছরের শেষ সময়ে এসেও যেনো তিল ধারণের ঠাঁই নেই কোথাও। শেষ সূর্যাস্তের সাক্ষী হতে ইতিমধ্যেই কক্সবাজার ভিড়বেন লাখো প্রাণ, এমনটাই জানালেন ব্যবসায়ীরা।

কক্সবাজার বীচ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান জানান, প্রায় সাড়ে চার শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্টের ৯০ শতাংশ কক্ষ আগাম বুকিং হয়ে গেছে। থার্টি-ফাস্ট নাইটে সমাগম ঘটতে পারে প্রায় ৩ লক্ষ পর্যটকের।

হোটেল দি কক্স টু ডে এর কর্মকর্তা আবু তালেব জানান, তাদের প্রায় কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে। উন্মুক্ত কোনো আয়োজন না থাকলেও তারকা মানের হোটেল গুলোতে আছে আভ্যন্তরীণ আয়োজন।

ঢাকা থেকে থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করতে আসা আয়েশা-মাসুম পর্যটক দম্পতি জানান, পুরনো বছরের গ্লানি মুছে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতেই কক্সবাজার ছুটে এসেছেন।

এদিকে থার্টি ফার্স্ট নাইট ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথা বলছে প্রশাসন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ঘিরে ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা। ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম জানান, সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযোগ বক্সের পাশাপাশি ড্রোন দিয়েও নজরদারি করা হবে।

তবে পর্যটকদের অভিযোগ, ভিড় থাকলেও সমুদ্র দেখা ছাড়া বিশেষ কোন বিনোদনের ব্যবস্থা নেই কক্সবাজারে। যা নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেন তারা।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

কক্সবাজারে খালেদা জিয়ার শেষ সফর ছিলো ২০১৭ সালে

This will close in 6 seconds

নেই কোনো উন্মুক্ত আয়োজন

থার্টি ফার্স্ট নাইটে কক্সবাজারে আসছে ৩ লক্ষ পর্যটক

আপডেট সময় : ১২:৫৪:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

দিগন্ত ছুঁয়ে যাওয়া নীল জলরাশিতে গা ভাসানো কিংবা পড়ন্ত বিকেলে ডুবতে রাজি থাকা ক্লান্ত সূর্য অবলোকন করতে চানতো? তবে কক্সবাজার!

আর থার্টি-ফাস্ট নাইটে সমুদ্র শহর কক্সবাজারে সমাগম ঘটতে যাচ্ছে ৩ লক্ষ পর্যটকের। আগাম বুকিং হয়ে গেছে হোটেল-মোটেল, রিসোর্টের ৯০ শতাংশ কক্ষ। আগত পর্যটকদের নিরাপত্তায় কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। কিন্তু উন্মুক্ত কোনো আয়োজন না থাকলেও বিশেষ নিরাপত্তায় মোড়া থাকবে পুরো কক্সবাজার।

বছরব্যাপী পর্যটকে ঠাসা থাকা কক্সবাজারে বছরের শেষ সময়ে এসেও যেনো তিল ধারণের ঠাঁই নেই কোথাও। শেষ সূর্যাস্তের সাক্ষী হতে ইতিমধ্যেই কক্সবাজার ভিড়বেন লাখো প্রাণ, এমনটাই জানালেন ব্যবসায়ীরা।

কক্সবাজার বীচ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান জানান, প্রায় সাড়ে চার শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্টের ৯০ শতাংশ কক্ষ আগাম বুকিং হয়ে গেছে। থার্টি-ফাস্ট নাইটে সমাগম ঘটতে পারে প্রায় ৩ লক্ষ পর্যটকের।

হোটেল দি কক্স টু ডে এর কর্মকর্তা আবু তালেব জানান, তাদের প্রায় কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে। উন্মুক্ত কোনো আয়োজন না থাকলেও তারকা মানের হোটেল গুলোতে আছে আভ্যন্তরীণ আয়োজন।

ঢাকা থেকে থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করতে আসা আয়েশা-মাসুম পর্যটক দম্পতি জানান, পুরনো বছরের গ্লানি মুছে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতেই কক্সবাজার ছুটে এসেছেন।

এদিকে থার্টি ফার্স্ট নাইট ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথা বলছে প্রশাসন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ঘিরে ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা। ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম জানান, সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে অভিযোগ বক্সের পাশাপাশি ড্রোন দিয়েও নজরদারি করা হবে।

তবে পর্যটকদের অভিযোগ, ভিড় থাকলেও সমুদ্র দেখা ছাড়া বিশেষ কোন বিনোদনের ব্যবস্থা নেই কক্সবাজারে। যা নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেন তারা।