কবিতা চত্বর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পাড় ঘেঁষা একটি এলাকা। জাতিসত্বার কবি নুরুল হুদা এই মনোরম এলাকাটির নামকরণ করেছিলেন। হঠাৎ করেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে আলোচনা চলছে কক্সবাজার কবিতা চত্বর নিয়ে।
নেটিজেনরা হুদা কবিতা মঞ্চে নিজেদের ছবি এডিট করে বসাচ্ছেন। সেখানে বিভিন্ন ধরনের হাস্যরসের ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য চলছে।
বিষয়টি নিয়ে খোঁজ নেয়ার চেষ্টা করেছে টিটিএনের এই প্রতিবেদক। জানা গেছে, সম্প্রতি একটি ফোনকলের অডিও রেকর্ড ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দুজন নারী-পুরুষের ব্যক্তিগত কথোপকথন রয়েছে। তারা সম্মতির সহিত কবিতা চত্বরে দেখা করার কথাও আছে সেখানে।
যা থেকে ‘কবিতা চত্বর’ ঘিরে শুরু হয় হাস্যরস।
টিটিএন জানতে পারে, মূলত ফোনকলটি ছিলো কক্সবাজারের রামু কলেজের এক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর। যা ছিলো ২০২৪ সালের মার্চ মাসের। সেটি নতুন করে ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
অনলাইনে পাওয়া সে সময়ের খবর অনুসারে, ৭ই মার্চের দিন কবিতা চত্বরে ছাত্রীর সাথে দেখা করতে আসেন কক্সবাজারের রামু সরকারি কলেজের ওই শিক্ষক। পরে ছাত্রীর কাছ থেকে খবর পেয়ে সহপাঠীরা ওই শিক্ষককে হাতেনাতে ধরে ফেলে। পরে আদালতপাড়ায় আইনজীবীর সামনে স্ট্যাম্পে মুচলেকা দিয়ে মুক্তি পেয়েছিলেন তিনি।
ওই বিষয়টিকে সামনে এনেই নতুন করে ট্রল (হাস্যরস) চলছে নেট দুনিয়ায়।