ঢাকা ১২:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
দশদিন পর আবারো ঘুমধুম সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ, কি হচ্ছে ওপারে? টেকনাফে এসে অপহরণের শিকার সেন্টমার্টিনের যুবক: ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি স্বাধীনতাবিরোধী ও সরকারসৃষ্ট দল দুটি পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়: হাফিজ উদ্দিন বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ জলসীমানায় মাসব্যাপী জরিপ করবে নরওয়ে জুলাই সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দিলে ‘খারাপ নজির’ সৃষ্টি হবে: সালাহউদ্দিন আহমেদ দেশের মানুষ এখন সেনাসদস্যদের দিকে তাকিয়ে আছে: সেনাপ্রধান যুবকের জরিমানাসহ ৭ বছরের কারাদণ্ড বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি অংশে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন করতে ৪ মিলিয়ন ইউরো দেবে ইইউ বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হলেন ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, এরপর আমরা বিদায় নেব : আসিফ নজরুল তিস্তা প্রকল্পে চীনা ঋণ নিতে চায় সরকার, চেয়েছে ৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ছাত্ররাজনীতিতে পরিবর্তন চান শিক্ষার্থীরা ১৮ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন ইনানীতে আত্মপ্রকাশ করলো শফির বিল জেলে কল্যাণ সমিতি
ইসলামী আন্দোলনের কমিটি

আমাদের সব কাজের মূল লক্ষ্য ইবাদত: চরমোনাই পীর

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম চরমোনাই পীর বলেছেন, ইসলামের আলোকে একটি কল্যাণরাষ্ট্র গঠনে সবাইকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, ‘কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের দাওয়াতের কাজ আরও গতিশীল করতে হবে। আমাদের সব কাজের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকবে ইবাদাত।’

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলিস্তানের হোটেল ইম্পেরিয়ালে কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এই অধিবেশনে দলের ‘প্রেসিডিয়াম, উপদেষ্টা পরিষদ ও মজলিসে আমেলা’ নামে সাংগঠনিক কাঠামোর সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়।

মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ স্বাগত বক্তব্য দেন। বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুল হুদা ফয়েজী, নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল আউয়াল, আবদুল হক আজাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার গোলাম মাওলা, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন ও উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ড. মাওলানা মোশতাক আহমাদ।

সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই বলেন, ‘অতীতের ধারাবাহিকতায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে নীতি ও আদর্শের ওপর অবিচল থাকতে হবে। আমি ক্ষমতায় যেতে চাই না, ইসলামকে ক্ষমতায় নিতে চাই।’

দলটির ১১ সদস্যের প্রেসিডিয়ামে আছেন— সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, নুরুল হুদা ফয়েজী, আব্দুল আউয়াল, আব্দুল হক আজাদ, মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, খন্দকার গোলাম মাওলা, আশরাফ আলী আকন, নেয়ামতুল্লাহ আল ফরিদী ও অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান।

উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা

১৫ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন— শরীয়াহ বিষয়ক উপদেষ্টা মুফতি ওমর ফারুক সন্দ্বিপী, মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মাওলানা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন (অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে আছেন), ড. মোশতাক আহমাদ, তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা মাওলানা ওবায়দুর রহমান খাঁন নদভী, মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বি. উপদেষ্টা মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব, অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ জহুরুল হক, মাওলানা খোবায়েব বিন তৈয়্যব, আব্দুল মতিন, সৈয়দ আলী মোস্তফা, মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা এ কে এম এরফান খান, মাওলানা আব্দুল কাদের (মেহেরপুর), উপদেষ্টা লুৎফর রহমান ও মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক।

কেন্দ্রীয় কমিটিতে যারা আছেন

আমির, মহাসচিবসহ শীর্ষপদগুলোকে কোনও পরিবর্তন আনেনি ইসলামী আন্দোলন। তবে মধ্যম সারির কয়েকজন নেতাকে পদোন্নতি দিয়ে বিভিন্ন দায়িত্বে আনা হয়েছে। ৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় মজলিশে আমেলায় (কেন্দ্রীয় কমিটি) আছেন— আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম, সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম, নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল আউয়াল ও মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, ফজলে বারী মাসউদ ও মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মুফতি সৈয়দ এসহাক মুহা. আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম ও কে এম আতিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ নেছার উদ্দিন, প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করীম মারুফ, দফতর সম্পাদক লোকমান হোসেন জাফরী, অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক হারুন অর রশীদ,প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা নুরুল করীম আকরাম, মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মদ মনির হোসেন,শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুফতী কেফায়েতুল্লাহ কাশফী,আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক শওকত আলী হাওলাদার, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম, কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আতিকুর রহমান মুজাহিদ, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মুফতী হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকবেলাল নূর আজীজি, প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আবুল কাশেম, সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ মকবুল হোসাইন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী দেলাওয়ার হোসেন সাকী, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আল মুহাম্মদ ইকবাল, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব হোসেন, রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হা. মাও. মাহমুদুল হাসান, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা এম হাছিবুল ইসলাম, ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম রুহুল আমীন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মুহাম্মদ সেলিম মাহমুদ, ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম আল-আমিন, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক, শহিদুল ইসলাম কবির, সহ-দফতর সম্পাদক, এডভোকেট বরকতুল্লাহ লতিফ,সহ-অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক, অধ্যাপক নাছির উদ্দিন খাঁন, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী।

সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন– আমিনুল ইসলাম, মুফতি রেজাউল করীম আবরার, শাহ ইফতেখার আহসান তারিখ,মাওলানা শামসুদ্দোহা আশরাফী, ডা. শহিদুল ইসলাম ও মুফতি মোস্তফা কামাল।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

দশদিন পর আবারো ঘুমধুম সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ, কি হচ্ছে ওপারে?

This will close in 6 seconds

ইসলামী আন্দোলনের কমিটি

আমাদের সব কাজের মূল লক্ষ্য ইবাদত: চরমোনাই পীর

আপডেট সময় : ০১:৫৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম চরমোনাই পীর বলেছেন, ইসলামের আলোকে একটি কল্যাণরাষ্ট্র গঠনে সবাইকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, ‘কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের দাওয়াতের কাজ আরও গতিশীল করতে হবে। আমাদের সব কাজের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থাকবে ইবাদাত।’

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলিস্তানের হোটেল ইম্পেরিয়ালে কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এই অধিবেশনে দলের ‘প্রেসিডিয়াম, উপদেষ্টা পরিষদ ও মজলিসে আমেলা’ নামে সাংগঠনিক কাঠামোর সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়।

মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ স্বাগত বক্তব্য দেন। বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুল হুদা ফয়েজী, নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল আউয়াল, আবদুল হক আজাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার গোলাম মাওলা, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন ও উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ড. মাওলানা মোশতাক আহমাদ।

সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই বলেন, ‘অতীতের ধারাবাহিকতায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে নীতি ও আদর্শের ওপর অবিচল থাকতে হবে। আমি ক্ষমতায় যেতে চাই না, ইসলামকে ক্ষমতায় নিতে চাই।’

দলটির ১১ সদস্যের প্রেসিডিয়ামে আছেন— সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, নুরুল হুদা ফয়েজী, আব্দুল আউয়াল, আব্দুল হক আজাদ, মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, খন্দকার গোলাম মাওলা, আশরাফ আলী আকন, নেয়ামতুল্লাহ আল ফরিদী ও অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান।

উপদেষ্টা পরিষদে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা

১৫ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন— শরীয়াহ বিষয়ক উপদেষ্টা মুফতি ওমর ফারুক সন্দ্বিপী, মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মাওলানা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন (অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে আছেন), ড. মোশতাক আহমাদ, তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা মাওলানা ওবায়দুর রহমান খাঁন নদভী, মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বি. উপদেষ্টা মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব, অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ জহুরুল হক, মাওলানা খোবায়েব বিন তৈয়্যব, আব্দুল মতিন, সৈয়দ আলী মোস্তফা, মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা এ কে এম এরফান খান, মাওলানা আব্দুল কাদের (মেহেরপুর), উপদেষ্টা লুৎফর রহমান ও মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক।

কেন্দ্রীয় কমিটিতে যারা আছেন

আমির, মহাসচিবসহ শীর্ষপদগুলোকে কোনও পরিবর্তন আনেনি ইসলামী আন্দোলন। তবে মধ্যম সারির কয়েকজন নেতাকে পদোন্নতি দিয়ে বিভিন্ন দায়িত্বে আনা হয়েছে। ৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় মজলিশে আমেলায় (কেন্দ্রীয় কমিটি) আছেন— আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম, সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম, নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল আউয়াল ও মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, ফজলে বারী মাসউদ ও মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মুফতি সৈয়দ এসহাক মুহা. আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম ও কে এম আতিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ নেছার উদ্দিন, প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করীম মারুফ, দফতর সম্পাদক লোকমান হোসেন জাফরী, অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক হারুন অর রশীদ,প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা নুরুল করীম আকরাম, মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মদ মনির হোসেন,শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুফতী কেফায়েতুল্লাহ কাশফী,আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক শওকত আলী হাওলাদার, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম, কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আতিকুর রহমান মুজাহিদ, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মুফতী হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকবেলাল নূর আজীজি, প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আবুল কাশেম, সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ মকবুল হোসাইন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী দেলাওয়ার হোসেন সাকী, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আল মুহাম্মদ ইকবাল, খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব হোসেন, রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হা. মাও. মাহমুদুল হাসান, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা এম হাছিবুল ইসলাম, ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম রুহুল আমীন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মুহাম্মদ সেলিম মাহমুদ, ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম আল-আমিন, সহ-প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক, শহিদুল ইসলাম কবির, সহ-দফতর সম্পাদক, এডভোকেট বরকতুল্লাহ লতিফ,সহ-অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক, অধ্যাপক নাছির উদ্দিন খাঁন, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী।

সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন– আমিনুল ইসলাম, মুফতি রেজাউল করীম আবরার, শাহ ইফতেখার আহসান তারিখ,মাওলানা শামসুদ্দোহা আশরাফী, ডা. শহিদুল ইসলাম ও মুফতি মোস্তফা কামাল।