ঢাকা ০৬:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ইফতারের পর ক্লান্ত লাগে? দূর করবেন যেভাবে কুতুবদিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা বিএনপির সভাপতি’কে চাঁদা আদায়ে বাধা; মেম্বারের উপর হামলা এবার ঈদে টানা ৯ দিন সরকারি ছুটি সুখে থাকার দিন আজ ৪ মাস ধরে মাছ ব্যবসায়ী সেজে নারায়ণগঞ্জে ছিলেন আরসা প্রধান জুনুনি শুক্রবার কলম্বিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে ব্রাজিল মহেশখালীতে সন্ত্রাসীদের কোস্টগার্ডের ধাওয়া, সন্ত্রাসীদের গুলিতে লবণচাষী নিহত দিল্লি নয়, ঢাকায় মিলবে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা কারাগারে আতাউল্লাহ – আরসার দায়িত্ব  পলাতক ‘মুখপাত্র’ শেখ বোরহানের হাতে! হোটেল ওশানের জমকালো ইফতার পার্টির অতিথি শতাধিক এতিম শিক্ষার্থী উখিয়ার তানবীর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম মাটির নিচে কমছে খাবার পানি: হাহাকার বাড়ছে কক্সবাজার শহরে পুলিশকে অপরাধের তথ্য দিয়ে সহায়তা করুন-ওসি চকরিয়া বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম-বিপিজেএফ উখিয়ার ইফতার মাহফিল সম্পন্ন 

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের হাতে একুশে পদক

  • টিটিএন ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৭:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 64

বাংলাদেশের নারী ফুটবল দলের সাফল্যের মুকুটে যুক্ত হলো আরও একটি গৌরব। টানা দুইবার সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের স্বীকৃতি হিসেবে একুশে পদক পেয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে একুশে পদক তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দলের পক্ষে পদক গ্রহণ করেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন ও সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দা। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সাফজয়ী দলের অন্যান্য ফুটবলাররাও।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবিনা খাতুন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাবেক সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, বর্তমান সভাপতি তাবিথ আউয়াল ও নারী ফুটবল উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

২০২২ সালে প্রথমবার সাফ চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ নারী দল। এরপর ২০২৪ সালে নেপালকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তোলে সাবিনারা। সাফজয়ী সেই দলে ছিলেন রূপনা চাকমা, ইয়ারজান বেগম, মিলি আক্তার, মাসুরা পারভীন, কোহাতি কিসকু, আফিদা খন্দকার, নিলুফা ইয়াসমিন, শামসুন্নাহার সিনিয়র, শিউলি আজিম, মনিকা চাকমা, মারিয়া মান্দা, মুনকি আক্তার, স্বপ্না রানী, আইরিন আক্তার, মাতসুশিমা সুমাইয়া, শাহেদা আক্তার রিপা, ঋতুপর্ণা চাকমা, তহুরা খাতুন, শামসুন্নাহার জুনিয়র, সাবিনা খাতুন, কৃষ্ণা রানী সরকার, সানজিদা আক্তার ও মোসাম্মাৎ সাগরিকা। সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার জিতেছিলেন রূপনা চাকমা, আর টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা চাকমা।

বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ সাফ শিরোপা জিতেছিল কোচ পিটার বাটলারের অধীনে। তবে সম্প্রতি বাটলারের কোচিং নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ১৮ জন নারী ফুটবলার অনুশীলন বর্জন ও গণ-অবসরের হুমকি দেন। এমন টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যেই আসে নারী ফুটবলারদের জন্য এই বিরল সম্মাননা।

 

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

This will close in 6 seconds

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের হাতে একুশে পদক

আপডেট সময় : ০৯:৩৭:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশের নারী ফুটবল দলের সাফল্যের মুকুটে যুক্ত হলো আরও একটি গৌরব। টানা দুইবার সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের স্বীকৃতি হিসেবে একুশে পদক পেয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে একুশে পদক তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দলের পক্ষে পদক গ্রহণ করেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন ও সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দা। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সাফজয়ী দলের অন্যান্য ফুটবলাররাও।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবিনা খাতুন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাবেক সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, বর্তমান সভাপতি তাবিথ আউয়াল ও নারী ফুটবল উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

২০২২ সালে প্রথমবার সাফ চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ নারী দল। এরপর ২০২৪ সালে নেপালকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তোলে সাবিনারা। সাফজয়ী সেই দলে ছিলেন রূপনা চাকমা, ইয়ারজান বেগম, মিলি আক্তার, মাসুরা পারভীন, কোহাতি কিসকু, আফিদা খন্দকার, নিলুফা ইয়াসমিন, শামসুন্নাহার সিনিয়র, শিউলি আজিম, মনিকা চাকমা, মারিয়া মান্দা, মুনকি আক্তার, স্বপ্না রানী, আইরিন আক্তার, মাতসুশিমা সুমাইয়া, শাহেদা আক্তার রিপা, ঋতুপর্ণা চাকমা, তহুরা খাতুন, শামসুন্নাহার জুনিয়র, সাবিনা খাতুন, কৃষ্ণা রানী সরকার, সানজিদা আক্তার ও মোসাম্মাৎ সাগরিকা। সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার জিতেছিলেন রূপনা চাকমা, আর টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা চাকমা।

বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ সাফ শিরোপা জিতেছিল কোচ পিটার বাটলারের অধীনে। তবে সম্প্রতি বাটলারের কোচিং নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ১৮ জন নারী ফুটবলার অনুশীলন বর্জন ও গণ-অবসরের হুমকি দেন। এমন টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যেই আসে নারী ফুটবলারদের জন্য এই বিরল সম্মাননা।