ঢাকা ১২:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
কক্সবাজার কলেজ অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবীতে টেকনাফে বিএনপির মিছিল সিবিআইইউ ল এ্যালমনাই এসোসিয়েশন গঠিত কক্সবাজার কলেজে বেগম জিয়াকে নিয়ে ‘মিমিক্রি’ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন মহেশখালীর সলিমুল্লাহ খানসহ ১০ জন কক্সবাজার শহরে নিম্নমানের সড়ক বাতি: সন্ধ্যা হলে জ্বলেনা মহেশখালীতে দিনে বালি পাচারের অভিযোগ: রাতে খননযন্ত্রসহ ট্রাক্টর পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা পালংখালী ইউনিয়ন যুবদলের কমিটি অনুমোদন ১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য এবার ৫ স্কুলের ১৫০ শিক্ষার্থী পাচ্ছে সুন্দর হস্তাক্ষর পুরস্কার কুতুবদিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা বিজিবি টেকনাফ থেকে সাড়ে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করলো যেভাবে! সেন্ট মার্টিনে কুকুর নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ বাঁচতে চায় জটিল রোগে আক্রান্ত আজিজ, সাহায্যের প্রয়োজন কক্সবাজার সরকারি কলেজে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, পিঠা উৎসব এবং উদ্ভাবনী ও উদ্যোক্তা মেলা শুরু ‘স্বেচ্ছায় পাচার’ হতে গিয়ে ফিরলেন লাশ হয়ে

পলকের উদ্দেশে বিচারক: কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি

সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে উদ্দেশ্য করে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব বলেছেন, ‘বিচার ব্যবস্থা এনালগ করে রেখেছেন, আপনি আইসিটি মন্ত্রী থাকাকালে কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি? না হলে আদালতে আসতে হতো না। কারাগারে বসে হাজিরা দিতেন।’

তখন মহানগর দায়রা জজকে পলক জানান, করোনার সময় চালু করেছিলাম। অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল, চেষ্টা করেছি। পরে আর আগানো যায়নি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনের জন্য আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর বিচারক এ কথা বলেন।

পলককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আল আমিন। আবেদনে বলা হয়, আসামি পলক যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেলহাজতে অন্তরীণ আছেন। তিনি সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা ১ এর মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি। জেলহাজতে অন্তরীণ এজাহারনামীয় এ আসামিকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আদেশ প্রদান একান্ত প্রয়োজন।

জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখাতে আবেদন করেন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।

আবেদনে বলা হয়, আসামি শাফি মোদ্দাছির খান (জ্যোতি), তার পিতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পরস্পর যোগসাজশে ১৯ কোটি ৮৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫০২ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক নিজ ভোগদখলে রাখেন এবং তার নামে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান খুলে নিজ এবং ওই প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যবহৃত ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৪ কোটি ৭৭ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭২ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।

সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

ট্যাগ :

কক্সবাজার কলেজ অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবীতে টেকনাফে বিএনপির মিছিল

This will close in 6 seconds

পলকের উদ্দেশে বিচারক: কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি

আপডেট সময় : ১০:০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৫

সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে উদ্দেশ্য করে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব বলেছেন, ‘বিচার ব্যবস্থা এনালগ করে রেখেছেন, আপনি আইসিটি মন্ত্রী থাকাকালে কেন ডিজিটাল কোর্ট করে দেননি? না হলে আদালতে আসতে হতো না। কারাগারে বসে হাজিরা দিতেন।’

তখন মহানগর দায়রা জজকে পলক জানান, করোনার সময় চালু করেছিলাম। অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল, চেষ্টা করেছি। পরে আর আগানো যায়নি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনের জন্য আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর বিচারক এ কথা বলেন।

পলককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আল আমিন। আবেদনে বলা হয়, আসামি পলক যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেলহাজতে অন্তরীণ আছেন। তিনি সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা ১ এর মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি। জেলহাজতে অন্তরীণ এজাহারনামীয় এ আসামিকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আদেশ প্রদান একান্ত প্রয়োজন।

জ্যোতিকে গ্রেফতার দেখাতে আবেদন করেন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ।

আবেদনে বলা হয়, আসামি শাফি মোদ্দাছির খান (জ্যোতি), তার পিতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল পরস্পর যোগসাজশে ১৯ কোটি ৮৯ লাখ ৭৮ হাজার ৫০২ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনপূর্বক নিজ ভোগদখলে রাখেন এবং তার নামে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান খুলে নিজ এবং ওই প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যবহৃত ব্যাংক হিসাবে মোট ৮৪ কোটি ৭৭ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭২ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।

সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন