ঢাকা ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
উখিয়ার কন্যা অর্চনা’র প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট অ্যাওয়ার্ড অর্জন মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গুলি’তে ঘুমধুম সীমান্তে যুবক আহত, হাসপাতালে ভর্তি উখিয়ার মনখালীর পাহাড়ে পড়ে আছে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ, ঘটনাস্থলে পুলিশ ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রামুতে বিক্ষোভ মিছিল টেকনাফের আলোচিত এনাম মেম্বার নৌবাহিনীর অভিযানে আটক আপাতত দেশে ফিরছেন না তারেক রহমান কক্সবাজারে সাম্প্রদায়িক কোনো নৈরাজ্য- ভুল বোঝাবুঝি নেই আ. লীগের চ্যাপ্টার ক্লোজড, ওপেন করার কোনো সুযোগ নেই: জামায়াত আমির জনগণ সুযোগ দিলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিএনপির কিছু বলার নেই: রিজভী ‘মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পুরস্কার বিতরণ ও ম্যাগাজিন পান এর প্রকাশনা অনুষ্ঠান ঈদের তৃতীয় দিন’ দক্ষিণ ধূরুং ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সুখের তালিকায় আরও পিছিয়েছে বাংলাদেশ ওপারে যাচ্ছে নিত্যপণ্য, এপারে ঢুকছে ইয়াবা! সীমান্তে সক্রিয় ‘চোরা বক্কর’ সিন্ডিকেট মহেশখালীতে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ০২ টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া একাডেমীর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের গ্র্যান্ড ইফতার ২৮ মার্চ

জাতিসংঘ মিশনে মনোনীত হবেন না র‍্যাব, ডিজিএফআই বা ডিবি সদস্য

  • টিটিএন ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৯:৩১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 446

যেসব সামরিক বা পুলিশ সদস্য র‌্যাব, ডিজিএফআই বা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা অথবা বিজিবি ব্যাটালিয়নের সঙ্গে যুক্ত এবং ২০২৪ সালের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদেরকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনের জন্য মনোনীত করা হবে না।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশন (ওএইচসিএইচআর)।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সরকারকে নানা ধরনের সুপারিশ করেছে মানবাধিকার হাইকমিশন।

সরকারের উদ্দেশে ওএইচসিএইচআর বলেছে, জাতিসংঘ শান্তি মিশন বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক মিশনে নিয়োজিত কোনো বাংলাদেশি কর্মী যাতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার, মানবিক বা শরণার্থী আইন লঙ্ঘন বা যৌন হয়রানি বা অপব্যবহারের অভিযোগে অভিযুক্ত না হন, তা নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর ও শক্তিশালী স্বাধীন মানবাধিকার স্ক্রিনিং ব্যবস্থা গড়ে তুলুন।

এ ছাড়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক ও সুশীল সমাজের মতামতের ভিত্তিতে একটি ব্যাপকভিত্তিক স্বাধীন এবং ন্যায্য যাচাই অনুসরণের মাধ্যমে পুলিশ, গোয়েন্দা, বিজিবি, আনসার ভিডিপি এবং সশস্ত্র বাহিনীর যেসব কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন বা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাদের পদ থেকে অপসারণ করুন।

একটি অধ্যাদেশ পাস করার কথা জানিয়ে মানবাধিকার হাইকমিশন বলছে, বিশেষ পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের শুধু সীমিত সময়ের জন্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার কাজে নিযুক্ত করা যেতে পারে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ পাস করুন। আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এবং তাদের অনুমোদন সাপেক্ষে জনগণের কাছে তাদের নিয়োগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে করা যেতে পারে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয় সংবাদ

উখিয়ার কন্যা অর্চনা’র প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট অ্যাওয়ার্ড অর্জন

This will close in 6 seconds

জাতিসংঘ মিশনে মনোনীত হবেন না র‍্যাব, ডিজিএফআই বা ডিবি সদস্য

আপডেট সময় : ০৯:৩১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

যেসব সামরিক বা পুলিশ সদস্য র‌্যাব, ডিজিএফআই বা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা অথবা বিজিবি ব্যাটালিয়নের সঙ্গে যুক্ত এবং ২০২৪ সালের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদেরকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনের জন্য মনোনীত করা হবে না।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।

২০২৪ সালে জুলাই-আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশন (ওএইচসিএইচআর)।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সরকারকে নানা ধরনের সুপারিশ করেছে মানবাধিকার হাইকমিশন।

সরকারের উদ্দেশে ওএইচসিএইচআর বলেছে, জাতিসংঘ শান্তি মিশন বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক মিশনে নিয়োজিত কোনো বাংলাদেশি কর্মী যাতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার, মানবিক বা শরণার্থী আইন লঙ্ঘন বা যৌন হয়রানি বা অপব্যবহারের অভিযোগে অভিযুক্ত না হন, তা নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর ও শক্তিশালী স্বাধীন মানবাধিকার স্ক্রিনিং ব্যবস্থা গড়ে তুলুন।

এ ছাড়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক ও সুশীল সমাজের মতামতের ভিত্তিতে একটি ব্যাপকভিত্তিক স্বাধীন এবং ন্যায্য যাচাই অনুসরণের মাধ্যমে পুলিশ, গোয়েন্দা, বিজিবি, আনসার ভিডিপি এবং সশস্ত্র বাহিনীর যেসব কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন বা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, তাদের পদ থেকে অপসারণ করুন।

একটি অধ্যাদেশ পাস করার কথা জানিয়ে মানবাধিকার হাইকমিশন বলছে, বিশেষ পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের শুধু সীমিত সময়ের জন্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার কাজে নিযুক্ত করা যেতে পারে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশ পাস করুন। আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এবং তাদের অনুমোদন সাপেক্ষে জনগণের কাছে তাদের নিয়োগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে করা যেতে পারে।